শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
ওরা মাদক কারবারি, ভয় দেখায় পুলিশ প্রশাসনের

ওরা মাদক কারবারি, ভয় দেখায় পুলিশ প্রশাসনের

ওরা মাদক কারবারি, ভয় দেখায় পুলিশ প্রশাসনের
ওরা মাদক কারবারি, ভয় দেখায় পুলিশ প্রশাসনের

মাসুদ রানা রাব্বানী, রাজশাহী: ওরা মাদক কারবারি। প্রকাশ্যে বিক্রি করে ভারতীয় ফেনসিডিল। মাদক বিক্রি বন্ধের জন্য তাদের বল্লেই ভয় দেখায় র‌্যাবের। এমনই বক্তব্য গোদাগাড়ী থানার ৬নং মাটিকাটা ইউনিয়নের জনৈক দুই ভুক্তভোগী যুবকের।

তারা জানায়, রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানার ৬নং মাটিকাটা ইউনিয়নের প্রেমতলী, পিরিজপুর, গোপালপুর, সোনাদিঘী, কালিদিঘী সহ পুরো এলাকার মাদক সিন্ডিকেটের মূল হোতা শফিউর রহমান শুভ, শুভোর আপন ভাই সনি, উভয়ের পিতা: আব্দুল হামিদ (সাবু) , নূরু মাঝি ও তাদের সহযোগী, সুজন, সোহাগ, মশিউর, সোহাগ-২, বাকি সহ ৭/৮জন। তারা ভারতের বর্ডার থেকে ফেনসিডিল সংগ্রহ করে পুরো মাটিকাটা ইউনিয়নে প্রকাশ্যে খুচরা ও পাইকারী ফেনডিলের কারবার চালাচ্ছে। তাদের এই অবৈধ কারবার বন্ধের জন্য বল্লেই নেমে আসে নির্যাতন ও প্রশাসনকে ধরিয়ে দেয়ার হুমকি ধামকি।

তাদের প্রত্যেকের নামে গোদাগাড়ী থানায় একাধিক মাদকের মামলা রয়েছে। তারপরও অজ্ঞাত কারনে তারা প্রশাসনের ধরা ছোয়ার বাইরে থেকেই তাদের নিত্যদিনের কাজ, মাদকের কারবার চালিয়ে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ অত্র অঞ্চলের বাসিন্দাদের।

স্থানীয়রা বলেন, শুভ, সনি, নূরু মাঝি সহ তাদের সহযোগী ৭/৮জনের বিরুদ্ধে প্রশাসন কঠোর হলে অত্র এলাকা মাদকমুক্ত হবে।

তারা আরও বলেন, মাদক কারবারি শুভ ও সনির বাড়ি পুলিশ ফাঁড়ি থেকে ১০০ গজের মধ্যে হলেও অজ্ঞাত কারনে পুলিশ তাদের ধরেনা। এই দুই

মাদক কারবারি প্রকাশ্যে বলে পুলিশকে টাকা দিয়ে ব্যবসা করি। আমাদের কোন সমস্যা নাই।

জানতে চাইলে প্রেমতলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মোঃ রফিকুল ইসলাম জানান, মাদক সিন্ডিকেটের মূল হোতা শফিউর রহমান শুভ’র বিরুদ্ধে একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। সনিকে গ্রেফতার করা হয়েছিলো জামিনে এসে পূনরায় মাদক কারবারে যুক্ত হয়েছে। নূরু মাঝি সহ প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানান তিনি।

জানতে চাইলে জেলা পুলিশের মূখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর), মোঃ ইফতেখায়ের আলম জানান, প্রেমতলি মাটিকাটা ইউনিয়নের মাদক কারবারিদের বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে যেহেতু তারা মাদক কারবারি। তাই তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply