শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
২১ এপ্রিল রবিবার পবিত্র শবে বরাত

২১ এপ্রিল রবিবার পবিত্র শবে বরাত

ইসলামিক ডেস্ক : অবশেষে চাঁদ দেখা কমিটির পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্তই বহাল রইলো। আগামী ২১ এপ্রিলই (রবিবার) পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বিকেল সচিবালয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ।

শাবান মাসের চাঁদ দেখার বিষয়ে বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরামদের সমন্বয়ে গঠিত ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এ ঘোষণা দেন তিনি।

গত ৬ এপ্রিল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পরে শাবান মাসের চাঁদ দেখা পর্যালোচনা এবং পবিত্র শব-ই-বরাতের তারিখ নির্ধারণে বৈঠক বসে। বৈঠকে চাঁদ দেখা পর্যালোচনা শেষে ঘোষণা দেয়া হয় ওইদিন দেশের আকাশে কোথাও শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে রজব মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে। সে অনুযায়ী ২১ এপ্রিল রাতে পালিত হবে লাইলাতুল বরাত। কিন্তু ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এই সিদ্ধান্তে আপত্তি জানায় ধর্মীয় একটি সংগঠন। তারা দাবি করে ৬ এপ্রিল সন্ধ্যায় শাবান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। এই হিসাব অনুযায়ী ২০ এপ্রিল রাতে পালিত হবে লাইলাতুল বরাত। ওই ধর্মীয় সংগঠনের পক্ষ থেকে এই দাবি তোলার পর শনিবার বিশেষ সভা ডাকে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

বিশেষ বৈঠক ডেকেও পবিত্র শব-ই-বরাতের চাঁদ দেখা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার অবসান হয়নি। শাবান মাসের চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্কের অবসান ঘটাতে শেষ পর্যন্ত বৈঠকে মারকাযুদ দাওয়াহ-এর শিক্ষা সচিব মুফতি মাওলানা আবদুল মালেককে প্রধান করে বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের সমন্বয়ে ১১ সদস্যের একটি উপকমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম আল্লামা ফরিদ উদ্দীন মাসউদ, ফরিদাবাদ মাদরাসার মুহতামিম ও বেফাকের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, গোপালগঞ্জের গওহরডাঙ্গা মাদরাসার মুহতামিম মুফতি রুহুল আমীন, শায়খ যাকারিয়া (রহ.) ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম (মসজিদুল আকবর কমপ্লেক্স) মাদরাসার মুহতামিম মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন, তেজগাঁও মদীনাতুল উলুম কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক আল আযহারী, লালবাগ মাদরাসার মুহাদ্দিস মুফতি মো. ফয়জুল্লাহ, লালবাগ মাদরাসার প্রধান মুফতি মাওলানা ইয়াহ্ইয়া, মোহাম্মদপুর জামেয়া রাহমানিয়ার প্রিন্সিপাল মুফতি মো. মাহ্ফুজুল হক ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।

মতিহার বার্তা ডট কম  ১৭-এপ্রিল  ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply