শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
প্রধান শিক্ষকের কান্ড, টিফিনের বিস্কুট বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন তিনি

প্রধান শিক্ষকের কান্ড, টিফিনের বিস্কুট বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন তিনি

প্রধান শিক্ষকের কান্ড, টিফিনের বিস্কুট বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন তিনি
প্রধান শিক্ষকের কান্ড, টিফিনের বিস্কুট বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন তিনি

রাজশাহীর সময় ডেস্ক : বিদ্যালয়ের শিশুদের স্কুল ফিডিং প্রকল্পের আওতায় দুপুরের টিফিন হিসেবে বিস্কুট দেয়া হয়। কিন্তু প্রায়ই শিশুরা তাদের টিফিন পায় না। শনিবার সেই বিস্কুটের প্যাকেট ব্যাগে ভরে নিয়ে যাওয়ার সময় ধরা পড়লেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক।

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ১০০ প্যাকেট বিস্কুট নিয়ে বাড়ি যাওয়ার সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলামকে আটক করে গ্রামবাসী। বিষয়টি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

স্থানীয় অভিভাবক ফারুক হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলাম প্রায়ই কার্টনভর্তি বিস্কুট স্কুল থেকে কৌশলে বাড়ি নিয়ে যান। শনিবার দুপুরে এক ব্যাগ বিস্কুটসহ তাকে আটক করেছি আমরা। এ সময় বাউরা ইউনিয়নের মেম্বার আনিছুর রহমান মানিক উপস্থিত ছিলেন।

রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য রেজাউল করিম সেলিম বলেন, প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলাম প্রায়ই স্কুল থেকে গোপনে বিস্কুট বাড়ি নিয়ে যান। বিষয়টি মৌখিকভাবে কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি আমি।

প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলাম বলেন, কৌশল করে আমাকে ফাঁসিয়েছে তারা। আমার ব্যাগে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছিল। তার ওপর আমি ছেঁড়া-ফাটা বিস্কুটের প্যাকেটগুলো উপজেলা বিস্কুট অফিসে ফেরত দেয়ার জন্য নিয়ে যাচ্ছিলাম।

এ বিষয়ে পাটগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল হোসেন বলেন, আমি ফেসবুকে বিষয়টি দেখেছি। তবে কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ দিলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সুত্র: জাগো নিউজ

রাজশাহীর সময় ডট কম –২০  অক্টোবর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply