নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী জেলা প্রশাসক এসএম আবদুল কাদের বলেছেন, কারিগরির একটু বদনাম আছে, নকলের। সেই বদনাম আর যেনো না থাকে। যেই পরীক্ষার রুমে নকল ধরা পড়বে, সেই রুমের শিক্ষকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন ব্যবহার কবিরা গুন্হা। কোন অবস্থায় ব্যবহার করা যাবেনা। নকল চ্যালেঞ্জ নয়, প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধই চ্যালেঞ্জ।
আজ সোমবার সকালে রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ২০১৯ সালের এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষা সুষ্ঠভাবে সম্পন্নের লক্ষে কেন্দ্র প্রধান ও কেন্দ্র সচিবদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তেব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রশ্ন ফাঁস পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। আগামীতে পরীক্ষা কেন্দ্রের কক্ষের মধ্যে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খোলা হবে। এতে করে বাঁচবে সময় ও থাকবে না নকলের ঝুঁকিও।
রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন, রাজশাহী মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ ওমর ফারুক।
স্বাগত বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড ঢাকা (কারিকুলাম) এর উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু শাহিন কাউসার সরকার।
এসময় তিনি জানান, আগামী ২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষা। চলতি বছরের এই পরীক্ষায় রাজশাহী অঞ্চলের ছয়টি জেলা-রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও চাঁপাইনবাবঞ্জ মিলে এক লাখ ২৬ হাজার ৩৭২জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছে।
তিনি বলেন, পরীক্ষার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন। নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হবেই পরীক্ষা। এবছর ভোকেশনাল শিক্ষায় এক লাখ ২৪ হাজার ৪০৩ জন ও দাখিল শিক্ষায় এক হাজার ৯’শ ৬৭ জন শিক্ষার্থী।
এছাড়া ৯৬ হাজার ৪৭১জন ছাত্র ও ২৯ হাজার ৯০১জন ছাত্রী এই পরীক্ষায় বসবে বলে তিনি জানান। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন, কলেজের লাইব্রেরিয়ান সিদ্দিক হোসেন।
মতিহার বার্ত াডট কম–২৮ জানুয়ারী ২০১৯
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.