শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
‘ক্রীড়ানুরাগী বঙ্গবন্ধু পরিবার’র মোড়ক উন্মোচন প্রধানমন্ত্রীর

‘ক্রীড়ানুরাগী বঙ্গবন্ধু পরিবার’র মোড়ক উন্মোচন প্রধানমন্ত্রীর

মতিহার বার্তা ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার দেশের ক্রীড়াঙ্গনের সাফল্যে বঙ্গবন্ধু পরিবারের অবদান নিয়ে মুজিববর্ষের স্মারক গ্রন্থ ‘ক্রীড়ানুরাগী বঙ্গবন্ধু পরিবার’র মোড়ক উন্মোচন করেছেন। দুপুরে প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।

এ সময় বইয়ের সম্পাদক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব আকতার হোসেন, প্রকাশক ও জয়িতা প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ইয়াসিন কবীর জয়, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপদেষ্টা ও পদ্মা ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

৭৮ পৃষ্ঠার এ বইয়ে স্থান পেয়েছে শতাধিক আলোকচিত্র, যার অনেকগুলোই দুর্লভ। বইটির প্রচ্ছদ ও গ্রন্থ পরিকল্পনা করেছেন শাহরিয়ার খান বর্ণ। দেশের ক্রীড়াঙ্গনের সাফল্যে বঙ্গবন্ধু পরিবারের অবদান তুলে ধরা হয়েছে। খেলাধুলার প্রতি অনুরাগ বঙ্গবন্ধু পরিবারের দীর্ঘদিনের। বলা যায় ক্রীড়ানুরাগ তাদের পারিবারিক ঐতিহ্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পিতা শেখ লুৎফর রহমান ক্রীড়ানুরাগী ছিলেন। তিনি ফুটবল খেলতেন।

গোপালগঞ্জ অফিসার্স ক্লাবের ফুটবল দলের প্রধান ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধুও শৈশব থেকেই পিতার মতো ক্রীড়ানুরাগী ছিলেন। তিনি গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুল ফুটবল দলের প্রধান ছিলেন।

ম্যাট্রিকুলেশন পাসের পর গোপালগঞ্জ ছেড়ে গেলে এবং ক্রমে রাজনীতিতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেও খেলাধুলার প্রতি বঙ্গবন্ধুর আগ্রহ কমেনি। ঢাকায় রাজনীতির পাশাপাশি তিনি ওয়ান্ডারার্স ক্লাবে ভলিবল ও ফুটবল খেলেছেন। বঙ্গবন্ধুর পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যেও সঞ্চারিত হয়েছে এ ক্রীড়ানুরাগ।

তার বড় ছেলে শেখ কামাল ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবল ও হকিসহ বিভিন্ন খেলায় পারদর্শী ছিলেন। আবাহনী ক্লাব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে ফুটবলের আধুনিকায়নে তার অবদান চিরস্মরণীয়। তার স্ত্রী সুলতানা কামালও ছিলেন দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নারী অ্যাথলেট।

বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্রীড়ানুরাগ সর্বজনবিদিত। সরকার পরিচালনায় ব্যস্ততার মধ্যেও তিনি বিভিন্ন সময় খেলোয়াড়দের উৎসাহিত করেছেন। ব্যক্তিগতভাবে তাদের খোঁজখবর নেন, বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান। এমনকি রান্না করে তাদের বাড়িতে খাবারও পাঠিয়ে থাকেন। এছাড়া, দেশের ক্রীড়াঙ্গনে তার নানামুখী উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে দেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হচ্ছে।

রাজশাহীর সময় ডট কম১৭ মার্চ , ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply