শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
কলকাতা সবচেয়ে নিরাপদ, বলছেন কাশ্মীরি ব্যবসায়ীরা

কলকাতা সবচেয়ে নিরাপদ, বলছেন কাশ্মীরি ব্যবসায়ীরা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পুলওয়ামার সিআরপিএফ কনভয়ে জঙ্গি হামলার পর থেকে ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা দেশ। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে মরিয়া সকলে। এই পরিস্থিতিতে কাশ্মীরিদের প্রতি বিরূপ মনোভাব দেখাচ্ছেন কেউ কেউ।

কাশ্মীর ও কাশ্মীরি বয়কটের ঘোষণা যেমন হয়েছে, তেমনই দেশের বেশ কয়েকটি জায়গায় আক্রান্ত হয়েছেন কাশ্মীরিরা। ফলে আতঙ্ক ছড়িয়েছে দেশজুড়ে।

কিন্তু এতে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নন ফারুক আহমেদ ও জহউর আহমেদ। কারণ, তাঁরা দুজনেই মনে করেন বাংলাই সবচেয়ে নিরাপদ।

ফারুক কাশ্মীরের বুধগাঁওয়ের বাসিন্দা। তিনি গত ১০ বছর ধরে কলকাতায় রয়েছেন। আর জহউর আহমেদ শ্রীনগরের বাসিন্দা। তিনি কলকাতায় রয়েছেন গত ৩০ বছর ধরে। দুজনেই মহানগরে ব্যবসা করেন।

তাঁদের কথায়, পুলওয়ামা হামলার পর থেকে তাঁরা চিন্তিত। তবে সেটা তাঁদের পরিবারের সদস্যদের জন্য। নিজেদের জন্য নয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কাশ্মীরিরা আক্রান্ত হলেও কলকাতা বাংলায় এমন ঘটনা ঘটবে না বলেই তাঁদের বিশ্বাস।

তাঁদের বক্তব্য, কলকাতার মানুষের সঙ্গে তাঁরা মিশছেন। কলকাতার বাসিন্দারাই তাঁদের অনলাইনে ছড়িয়ে যাওয়া গুজব সাবধান করে দিচ্ছেন।

সেই কারণেই তাঁরা বাংলাকে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বলে মনে করছেন। জহউরের কথায়, “বাংলা সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা। এখানে কখনও আমাদের ভয় হবে না। অনেকে গুজব ছড়াচ্ছে। তাতে কান দেওয়ার দরকার নেই। হামলোগ ইস জাগা মে মেহফুজ হ্যায়।”

আর ফারুকের বক্তব্য, “বাংলাই তো এখন আমাদের বাড়ি। আমরা এখানেই সবাই মিলে ভালো থাকব।”

মতিহার বার্তা ডট কম – ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply