শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
জুন মাসের মধ্যে ২শ’ কোচ, রেলওয়েতে যোগ হচ্ছে : রেলমন্ত্রী

জুন মাসের মধ্যে ২শ’ কোচ, রেলওয়েতে যোগ হচ্ছে : রেলমন্ত্রী

মতিহার বার্তা ডেস্ক : রেলপথমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, এক সময় জনগণের একমাত্র চলাচলের প্রধান ও নির্ভরযোগ্য বাহন রেল। তবে রেলের উন্নয়ন ধারাবাহিকভাবে ধরে রাখা যায়নি। আলাদা রেলপথ মন্ত্রণালয় হওয়ার পর রেলের যে উন্নয়ন হয়েছে তাতে দেশের মানুষের রেলের প্রতি আস্থা তৈরি হয়েছে। দেশে সকল মিটার গেজ রেললাইনকে ব্রর্ডগেজে পরিণত করা হবে।

শুক্রবার বিকেলে আখাউড়া-আগরতলা নির্মাধীন রেলপথ পরিদর্শনে এসে আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলস্টেশনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় প্রকল্প পরিচালক শহীদুল ইসলাম, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

রেলপথমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, ১৯৬৫ সালের পূর্বে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আগে যেসব পয়েন্টগুলো দিয়ে রেল চলাচল করেছিল সেইগুলো চালু করার জন্য কাজ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ৮টি পয়েন্টের মধ্যে ৪টি দিয়ে ঢাকা থেকে কলকাতা, খুলনা থেকে কলকাতা যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করছে। মন্ত্রী আরও বলেন, আগরতলার সাথে এ অঞ্চলের মানুষের বিরাট সম্পর্ক রয়েছে। জনগণের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ চালু করার। ভারতও এতে আগ্রহী। আখাউড়া আগরতলা রেলপথ চালু হলে ভারতের সেভেন সিস্টার রাজ্যগুলোর ব্যবসা-বাণিজ্যে যেমন উপকার হবে তেমনিভাবে বাংলাদেশেরও উপকার হবে।
রেলপথমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, আমরা একটি দেশের স্বপ্ন দেখছি। উন্নত দেশে রেলওয়ের উন্নত হবে। একশ ইঞ্জিন ও সাড়ে পাঁচশ কোচ অচিরেই আসছে। এগুলো রেলওয়ে যোগ হলে টিকিট সংকটসহ আর কোন সমস্যাই থাকবে না। জুন মাসের মধ্যে ২শ’ কোচ পাওয়া যাবে। ধীরে ধীরে সাড়ে পাঁচশত কোচ যোগ হবে রেলওয়েতে।

এর আগে দুপুরে জেলার কসবায় রেলমন্ত্রী বলেন, ২০২০ সালের অক্টোবরের মধ্যেই প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের ডাবল রেল লাইনের কাজ সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী। দেশের প্রতিটি অঞ্চলের রেললাইনের মিটার গেজ এবং ব্রডগেজ এর কাজ ইতোমধ্যেই অনেকাংশেই অগ্রগতি হয়েছে। তাছাড়া স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে ১৯৬৫ সালে ভারতের সাথে দেশের যে ৮টি পয়েন্ট দিয়ে রেলব্যবস্থার যে সম্পর্ক ছিলো তা পুনরায় চালু করা হবে।

এ সময় মন্ত্রীর সফর সঙ্গী হিসেবে রেলওয়ে মহাপরিচালক মো.রফিকুল আলম ও রেলবিভাগের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগন । কসবা রেলমন্ত্রীকে স্বাগত জানানোর জন্য উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক মো.হায়াত-উদ-দৌলা খান, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট মো.আনিসুল হক ভূইয়া, উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসিনা ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ন-আহবায়ক এমজি হাক্কানী, কসবা পৌরমেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, পৌরকাউন্সিলর আবু জাহের, কসবা প্রেসক্লাব সভাপতি মো.সোলেমান খান, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মো.মনির হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো.আফজাল হোসেন রিমন প্রমুখ ।

মতিহার বার্তা ডট কম ০৩  মার্চ ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply