শিরোনাম :
প্রেমিকার বাড়ির সামনে বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু; বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘শাড়ি ক্যানসার’ কেন হয়? তার উপসর্গই বা কী? জানালেন চিকিৎসক ডায়াবেটিকেরাও ভাত খেতে পারেন, তবে মানতে হবে কিছু নিয়ম মল্লিকার সঙ্গে চুমু বিতর্ক, মুখ দেখাদেখি বন্ধ কুড়ি বছর, সাক্ষাৎ পেয়ে কী করলেন ইমরান? ক্যাটরিনার জন্যই সলমনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, ইদে স্বামীকে নিয়ে ভাইজানের বাড়িতে আলিয়া! রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬ ১৬ মাসের মেয়েকে বাড়িতে একা রেখে ছুটি কাটাতে যান মা, না খেয়ে, জল না পেয়ে মৃত্যু! সাজা যাবজ্জীবন রাজশাহীতে ট্রাকে টোল আদায়ের নামে চাঁদাবাজি, আটক ২ পুঠিয়ায় পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৩ ঈদের সাথে যুক্ত হওয়া নববর্ষের উচ্ছ্বাসে বিনোদন স্পট পরিপূর্ণ
রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নেতা হত্যা: তিন জনের যাবজ্জীবন

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নেতা হত্যা: তিন জনের যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহীতে ছাত্রলীগ নেতা রবিউল ইসলাম রবি হত্যা মামলায় তিন জনের যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছে আদালত।

একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের দন্ড- দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বুধবার দুপুরে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক অনুপ কুমার জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন। তবে একই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সাত আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।

দন্ড-প্রাপ্ত আসামিরা হলেন, হাসান হকের ছেলে সেতু ইসলাম, বাবু কসাই এর ছেলে বাবলা ও বাবলু ড্রাইভারের ছেলে সোহাগ। তবে সেতু পলাতক রয়েছেন।

বাকিরা রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট এন্তাজুল হক বাবু এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালে ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান চলাকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ চত্বরে রবিউলের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।

পরদিন ১৫ এপ্রিল রবিউলের বড় ভাই শফিউল ইসলাম বাদী হয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানায় ১০ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন।
মামলার তদন্তের দায়িত্ব পান পুলিশের উপ-পরিদর্শক হাফিজ উদ্দিন। পরে দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয় ওমর শরীফকে। তিনি এক বছরের মাথায় ২০১৪ সালের ৫ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

তাতে বাদী পক্ষ নারাজি দিয়ে ফের তদন্তের আবেদন করে। ২০১৫ সালের ২৪ এপ্রিল মামলাটি মহানগর গোয়েন্দা পুলিশে স্থানান্তর করা হয়। পরে নিত্যপদ দাস, আশিকুজ্জামান ও রেজাউস সাদিক মামলাটি তদন্ত করেন। সর্বশেষ মামলার তদন্তে দায়িত্ব পান রাশেদুল ইসলাম।

মতিহার বার্তা ডট কম ১২ মার্চ ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply