শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে যা করবেন

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে যা করবেন

মতিহার বার্তা ডেস্ক : বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে একজন মানুষের অন্যতম পরিচয় তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র। ব্যাংক হিসাব, পাসপোর্ট থেকে শুরু করে ড্রাইভিং লাইসেন্স করাসহ নানা কাজ এনআইডি ছাড়া হয় না। আর এর গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা অনেকেই সচেতনও না। এমন অনেক নাগরিক আছেন যাঁদের এনআইডি কবে হারিয়ে গেছে তা তিনি নিজেও জানেন না। অথচ ওই হারানো এনআইডির জন্য তাঁর জীবনে যেকোনো সময় নেমে আসতে পারে ভয়াবহ বিপদ।

একবার ভাবুন তো, আপনার হারিয়ে যাওয়া জাতীয় পরিচয়পত্রটি যদি কোনো জঙ্গি সংগঠনের হাতে পড়ে থাকে, তাহলে কী অবস্থা হতে পারে আপনার! কোনো জঙ্গি অপরাধ সংঘটনের পর যদি আপনার পরিচয়পত্র ঘটনাস্থলে রেখে আসে? তাহলে আইনি জটিলতার শেষ নেই। যে কোনো সাধারণ অপরাধীরাও আপনার হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড ব্যবহার করে অঘটন ঘটাতে পারে। তাই জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে থানায় গিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করুন।

আবেদন করবেন কিভাবে : জাতীয় পরিচয়পত্র হারালে বা নষ্ট হলে সঙ্গে সঙ্গে নিকটতম থানায় জিডি করতে হবে। জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা-থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে নির্বাচন কমিশন বাংলাদেশ ফরম-৬ পূরণ করে আবেদন করতে হবে।

ফি কত লাগবে : ১ সেপ্টেম্বর-২০১৫ হতে হারালে বা নষ্ট হলে ফি নির্ধারণ করা হয়। এর আগে কোনো ফি ছাড়াই জাতীয় পরিচয়পত্র তোলা যেত। প্রথমবার আবেদনের ক্ষেত্রে সাধারণ ৩০ কর্ম দিবসের মধ্যে ২০০ টাকা ও জরুরি সাত কর্ম দিবসের মধ্যে পেতে হলে ৩০০ টাকা দিতে হবে।

একইভাবে দ্বিতীয়বার আবেদনের জন্য ৩০০ টাকা ও ৫০০ টাকা এবং পরবর্তীতে যে কোনো বার ৫০০ টাকা, ১০০০ টাকা জমা দিতে হবে। প্রত্যেকবার জমা দেয়ার সময় শতকরা ১৫ ভাগ ভ্যাট দিতে হবে।

ফি বা চার্জ ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে অথবা ‘সচিব নির্বাচন কমিশন সচিবালয়’-এর অনুকূলে পে-অর্ডার বা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে (ভ্যাটসহ) পরিশোধ করতে হবে।

নির্ধারিত ফিসমূহ বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো শাখায় ও সোনালী ব্যাংকের ট্রেজারি শাখাসমূহে জাতীয় পরিচয়পত্র ফি কোড নং-১-০৬০১-০০০১-১৮৪৭ ও ১৫ ভাগ হারে মূল্য সংযোজন কর এবং অর্থনৈতিক কোড নং-১-১১৩৩-০০০০-০৩১১ তে জমা দিতে হবে। মূল্য সংযোজন কর দেয়ার ক্ষেত্রে ০০০০ এর স্থলে ঢাকা (পূর্ব)-০০৩০, ঢাকা (দক্ষিণ)-০০১০, ঢাকা (উত্তর)-০০১৫, ঢাকা (পশ্চিম)-০০৩৫, কুমিল্লা-০০৪০, রংপুর-০০৪৫, রাজশাহী-০০২০, যশোর-০০০৫, চট্টগ্রাম-০০২৫, সিলেট-০০১৮, খুলনা-০০০১ এভাবে লিখতে হবে।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৯ এপ্রিল, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply