শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
সড়ক দূর্ঘটনা রোধে চালক ও যাত্রীদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে: ডিসি মামুনুর রশিদ

সড়ক দূর্ঘটনা রোধে চালক ও যাত্রীদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে: ডিসি মামুনুর রশিদ

সড়ক দূর্ঘটনা রোধে চালক ও যাত্রীদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে: ডিসি মামুনুর রশিদ

নিজস্ব প্রতবেদক:  রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক একে এম মামুনুর রশিদ বলেছেন  সড়ক দূর্ঘটনা রোধে চালক ও যাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। জনসচেতনতার উপর গুরুত্বারোপ করে জেলা প্রশাসক আরো বলেন, চালক ও যাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলেই সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়কে মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব হবে।

 

দেশে সড়ক দুর্ঘটনার কারণগুলো কমবেশি সবারই জানা। চালকের অসতর্কতা, অসচেতনতা, বেপরোয়া বা অনিয়ন্ত্রিত গতিতে গাড়ি চালনা, ত্রুটিপূর্ণ রাস্তা দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ।এ ছাড়া চালকরা অনেক সময় ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত অবস্থায় গাড়ি চালায়, যার ফলে একসময় নিজের অজান্তেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে। তাই চালকদের এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। কোনোভাবেই অসুস্থ বা ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত অবস্থায় গাড়ি চালানো যাবে না। প্রত্যেক মানুষেরই পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম প্রয়োজন।সবাইকে সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে- মনে রাখতে হবে, সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশি।

তিনি বলেন, সচেতনতার অভাব, অত্যধিক যাত্রী বহন, পাল্লা দিয়ে গাড়ি চালানোসহ ট্রাফিক সিগন্যাল না মানার কারণে সড়ক দূর্ঘটনা রোধ করা যাচ্ছে না। এ জন্য সকলকে একসাথে কাজ করার আহবান জানান তিনি।রবিবার (৫ মে) রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে রাঙ্গামাটি বিআরটিএ অফিস এর উদ্যোগে আয়োজিত সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধ বিষয়ক এক সেমিনারে প্রধান অতিতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক এ সব কথা জানান।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ছুফি উল্লাহ। এ সময় জেলা ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তা, নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন, সড়ক পরিবহণ শ্রমিক নেতৃবৃন্দ মুক্ত আলোচনায় অংশ গ্রহণ করেন।

তিনি আরো বলেন, পথচারী ও চালকদের অসতর্কতা ও অসচেতনতা সড়ক দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। জনসচেতনতার অভাবে সড়কে অধিকাংশ দূর্ঘটনা ঘটছে। চালকদের মধ্যে আইন না মানার প্রবনতা ও প্রতিযোগিতা দিয়ে গাড়ি চালানো বন্ধ করা, সাধারণ মানুষকে ট্রাফিক আইন ও রাস্তা পরাপারে সচেতন সৃষ্টি করতে হবে। কাজেই, যে কোনো মূল্যে ও ব্যবস্থায় সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে হবে। এ জন্য সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে সচেতনতার ওপর। চালক, মালিক, যাত্রী, পথচারী সকলেই যদি সতর্ক ও সচেতন হয়, তবে দুর্ঘটনা বহুলাংশে হ্রাস পাবে। এই সঙ্গে আইনের নির্দেশ কড়াকড়িভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply