শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
বেড়েছে দেশের মাথাপিছু আয় ও পারিবারিক আয়

বেড়েছে দেশের মাথাপিছু আয় ও পারিবারিক আয়

মতিহার বার্তা ডেস্ক : বাংলাদেশের একজন ব্যক্তি প্রতি মাসে গড়ে ৩ হাজার ৯৪০ টাকা আয় করেন। আর প্রতি পরিবারের মাসিক গড় আয় ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১৬ সালের খানা আয় ও ব্যয় জরিপের চূড়ান্ত ফলাফলে এই চিত্র ওঠে এসেছে।

১৩ মে বিবিএস এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০১৬–এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

প্রতিবেদনে জানানো হয়, আগের ছয় বছরের ব্যবধানে মাসিক মাথাপিছু আয় ও পরিবারের আয়—দুই ক্ষেত্রেই বেড়েছে। ২০১০ সালে এ দেশের একজনের প্রতি মাসে আয় ছিল ২ হাজার ৫৫৩ টাকা। ছয় বছরের ব্যবধানে ব্যক্তির গড় আয় বেড়েছে ৫৪ শতাংশ। আর পরিবারের আয় বেড়েছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। তবে এই আয় কোনো ব্যক্তি বা পরিবারের একক আয় নয়। সব মানুষ ও পরিবারের আয়কে মানুষ ও পরিবার প্রতি ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।

জরিপের চূড়ান্ত ফলাফল অনুযায়ী, ২০১৬ সালে এ দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। এর ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বিবিএস প্রক্ষেপণ করেছে যে ২০১৮ সাল নাগাদ দারিদ্র্যের হার ২১ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে এসেছে। অন্যদিকে হত দারিদ্র্যের হার ২০১৬ সালে নেমে এসেছে ১২ দশমিক ৯ শতাংশে। ২০১৮ সালে তা আরও কমে ১১ দশমিক ৩ শতাংশ হয়েছে। ২০১৬ সালের পর বিবিএস আর কোনো খানা আয় ও ব্যয় জরিপ করেনি।

দ্রুততম সময়ে সবক্ষেত্রে অগ্রগতি অর্জন করতে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ বিশেষ করে রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ কে সামনে রেখে বিভিন্ন পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

এরই ধারাবাহিকতায় বৃদ্ধি পেয়েছে সঞ্চয়, বিনিয়োগ বৃদ্ধি, রাজস্ব আয়, বাজেটের আকার, বৈদেশিক বাণিজ্য, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি । এছাড়া মূল্যস্ফীতি এবং দারিদ্র্যের হার ব্যাপকভাবে হ্রাস করা সম্ভব হয়েছে।

মতিহার বার্তা ডট কম ১ মে ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply