শিরোনাম :
নগরীর মতিহারে বিল্ডিং নির্মান বন্ধের হুমকি! ভয়ে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিলেন বিধবা নারী (ভিডিও) গোদাগাড়ীতে ১০লাখ টাকার হেরোইন-সহ ৩জন মাদক কারবারী গ্রেফতার নগরীর তালাইমারীতে গাঁজা কারকারী মল্লিক গ্রেফতার রাজশাহীতে প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু রিভার সিটি নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রুয়েটকে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রুপান্তর করতে হলে সকল ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী চিপস্ খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ৬ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ চেষ্টা: আসামি নাইম গ্রেফতার এইচএসসি পরীক্ষা উপলক্ষ্যে আরএমপি’র নোটিশ জারি তানোরে ক্লুলেস হত্যা মামলার পলাতক আসামি ইকবাল গ্রেফতার কৃষিতে বির্পযয়ের আশঙ্কা তানোরে চোরাপথে আশা মানহীন সারে বাজার সয়লাব বাঘায় বাবুল হত্যা মামলায় চেয়ারম্যানসহ ৭ জনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
৭০ বছরে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন বৃদ্ধা, জীবন সায়াহ্নে পৌঁছে মা হওয়ার স্বপ্নপূরণ

৭০ বছরে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন বৃদ্ধা, জীবন সায়াহ্নে পৌঁছে মা হওয়ার স্বপ্নপূরণ

৭০ বছরে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন বৃদ্ধা, জীবন সায়াহ্নে পৌঁছে মা হওয়ার স্বপ্নপূরণ
৭০ বছরে যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন বৃদ্ধা, জীবন সায়াহ্নে পৌঁছে মা হওয়ার স্বপ্নপূরণ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সফিনা নামুকওয়াইয়া নামের ওই বৃদ্ধা বুধবার উগান্ডার রাজধানী কাম্পালার এক হাসপাতালে যমজ পুত্র এবং কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। তিন জনেই সুস্থ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।

বয়স ৭০ ছুঁয়েছে। শরীরে তেমন জোরও নেই। ব্যর্থ হতে পারেন জেনেও ঝুঁকি নিয়েছিলেন দ্বিতীয় বার মা ডাক শোনার। বুধবার যমজ সন্তানের জন্ম দিলেন উগান্ডার সেই বৃদ্ধা। তিন জনেই সুস্থ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।

সফিনা নামুকওয়াইয়া নামের ওই বৃদ্ধা বুধবার উগান্ডার রাজধানী কাম্পালার এক হাসপাতালে যমজ পুত্র এবং কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। তবে এই বয়সে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তানধারণ করা সম্ভব নয়। তাই আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্য নিতে হয়েছিল বৃদ্ধাকে। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক এডওয়ার্ড তামালে সালির তত্ত্বাবধানে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। “এই বয়সে এসে সন্তানের জন্ম দিতে পারা শুধু অসাধারণ নয়, অলৌকিক বিষয়,” এমনই মত এডওয়ার্ডের।

এই বয়সে এসে সন্তানের জন্ম দেওয়া অসম্ভব বা জন্ম দিলেও অসমর্থ শরীরে তাকে বড় করে তোলা বেশ ঝক্কির বলে চিকিৎসকেরা সতর্ক করেছিলেন সফিনাকে। সব কিছু অগ্রাহ্য করে নিজের ইচ্ছেকেই গুরুত্ব দিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর, সুস্থ যমজ সন্তানের জন্ম দিতে পারায় আনন্দ উপচে পড়ছে তাঁর। সে দেশের সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই বৃদ্ধা জানিয়েছেন, “সন্তান হয়নি বলে একটা সময় অপয়া বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০২০ সালে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেওয়ার পরেও সেই অপবাদ মোছেনি। কারণ তাকে প্রাণে বাঁচানো যায়নি।”

১৯৯২ সালে সফিনার প্রথম স্বামীর মৃত্যু হয়। ৪ বছর পর আবার বিয়ে হয় তাঁর। দুই দশকেরও বেশি সময় কেটে গেলেও তাঁদের কোনও সন্তান হয়নি। ২০২০ সালে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দিলেও মা ডাক শোনা হয়নি সফিনার। জীবন সায়াহ্নে এসে সেই ইচ্ছেও এ বার পূর্ণ হল।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply