শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
গোপনে সমকামী বান্ধবীকে ‘বিয়ে’র পরই তাজমহলে মধুচন্দ্রিমা!

গোপনে সমকামী বান্ধবীকে ‘বিয়ে’র পরই তাজমহলে মধুচন্দ্রিমা!

গোপনে সমকামী বান্ধবীকে ‘বিয়ে’র পরই তাজমহলে মধুচন্দ্রিমা!
গোপনে সমকামী বান্ধবীকে ‘বিয়ে’র পরই তাজমহলে মধুচন্দ্রিমা!

সুমাইয়া তাবাস্সুম: আইনি স্বীকৃতি না থাকলেও বিয়ে করে মধুচন্দ্রিমাতে গিয়েছিল সান্তা শর্মা ও ইফ্ফত পারভিন। হুগলির কোন্নগরের কানাইপুরের আদর্শনগরের শিশু খুনের ঘটনায় প্রকাশ্যে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। খুব তাড়াতাড়ি ঘটনার কিনারা হবে বলেই আশা তদন্তকারীদের।

পুলিশ সূত্রে খবর, সংসার করলেও পঙ্কজকে একেবারেই পছন্দ করত না সান্তা। স্বামীর মাথার টাকই ছিল অপছন্দের মূল কারণ। দাম্পত্য ক্রমশ উষ্ণতা হারায়। পরিবার ও প্রতিবেশীদের সূত্রে খবর, স্বামী পঙ্কজের সঙ্গে সান্তার অশান্তি লেগেই থাকত। খুঁটিনাটি বিষয়েই ঝগড়াঝাটি করত দুজনে। দাম্পত্যে শীতলতার ফলে ইফ্ফতের সঙ্গে সমকামী সম্পর্কের গভীরতা ক্রমশ বাড়তে থাকে। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সমকামী সম্পর্ক ছিল সান্তা ও ইফ্ফতের। একসঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতেও যেত তারা।

জেরায় দুজনে জানায়, গোপনে বিয়ে সেরেই মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছিল। তাজমহল দেখতে যায় তারা। ছেলে বায়না করলেও তাকে নিয়ে যায়নি। একসঙ্গে একবার বিহারেও গিয়েছিল দুজনে। সেই সময় ছেলেকে সঙ্গে নেয়। তবে হোটেলে আলাদা ঘরে রেখেছিল ছেলেকে। একঘরে রাত কাটায় সান্তা ও পারভিন। মনে করা হচ্ছে, মা ও তার বান্ধবীর অন্তরঙ্গ মুহূর্ত হয়তো দেখে ফেলেছিল খুদে স্কুলপড়ুয়া।

কী কারণে খুন তা এখনও স্পষ্ট নয়। স্বামীকে শিক্ষা দিতেই কি ছেলেকে খুন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। কোনও ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের সাক্ষী হওয়ায় কি সরিয়ে দেওয়া হল খুদেকে, সে সন্দেহও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা। ছেলেকে খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তারির পরেও যথেষ্ট স্বাভাবিক রয়েছে শিশুর মা। কীভাবে এত শান্ত রয়েছে বধূ, তা দেখেও বেশ খানিকটা বিস্মিত পুলিশ। ধৃতদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২, ২০১ এবং ১২০ ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply