শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
বিদ্যুতায়নে অনন্য সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ

বিদ্যুতায়নে অনন্য সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ

মতিহার বার্তা ডেস্ক : বিশ্ব ব্যাংকের সম্প্রতি প্রকাশিত ‘জ্বালানি অগ্রগতি’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিদ্যুৎ পরিষেবায় অনন্য সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বর্তমান এর হার ৯৩ শতাংশ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারাবিশ্বে বিদ্যুতায়নের হার ৮৯ শতাংশে পৌঁছেছে। বিশ্বে মোট বিদ্যুৎ সেবা বঞ্চিত মানুষের সংখ্যা ২০১৬ সালে ১০০ কোটি ও ২০১০ সালে ১২০ কোটি থেকে ২০১৯ সালে তা ৮.৪০ কোটিতে নেমে এসেছে।

বিশ্ব ব্যাংকের সম্প্রতি প্রকাশিত জ্বালানি অগ্রগতি প্রতিবেদন ২০১৯-এ বলা হয়েছে যে, অধিক জনসংখ্যার দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ, কেনিয়া, মিয়ানমার ও সুদান বিদ্যুৎ পরিষেবার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সাফল্য অর্জন করেছে। ২০১০ সাল থেকে প্রতিবছর এসব দেশে অগ্রগতির হার হচ্ছে প্রায় ৩ শতাংশ।

তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২১ হাজার ৪১৯ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। সংযোগ বেড়ে হয়েছে ৩ দশমিক ৩২ কোটি। বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৩০টি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ২০২১ সালের মধ্যে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার বাস্তবভিত্তিক রোডম্যাপের কারণে বাংলাদেশে এই বিশাল সাফল্য অর্জিত হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ঠগণ।

সংশ্লিষ্টরা আরো বলছেন, বিদ্যুৎ এখন আর কল্পনা নয়। এটি আজ বাস্তবতা যে, এখন ৯৩ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে। যা ২০০৯ সালের আগে ছিল মাত্র ৪৭ শতাংশ।

বিদ্যুৎখাতের অগ্রগতি অব্যাহত রাখতে প্রয়োজন দৃঢ় রাজনৈতিক অঙ্গীকার, দীর্ঘমেয়াদী জ্বালানি পরিকল্পনা, বেসরকারি অর্থায়ন বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় পলিসি ও আর্থিক প্রণোদনা।

মতিহার বার্তা ডট কম – ০ জুন, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply