শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে পাট চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে : দাম নিয়ে হতাশায় কৃষক

রাজশাহীতে পাট চাষে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে : দাম নিয়ে হতাশায় কৃষক

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী অঞ্চলে বেড়েছে পাট চাষ। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৭১ হেক্টর বেশি জমিতে পাট চাষ হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি অধিদফতর। এবছর পাট চাষ হয়েছে ১৩ হাজার ৮৪৬ হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১৩ হাজার ৫৭৫ হেক্টর। আর গত বছর পাট চাষ হয়েছে ছিল ১২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ পরিচালক (উদ্যান) কৃষিবিদ আবদুল ওয়াদুদ বলেন, গত বছরের চেয়ে রাজশাহী অঞ্চলে বেড়েছে পাটের চাষ। এই অঞ্চলে পাট কাটা শুরু হয়েছে। কোন রোগ বালায় নেই।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে রাজশাহীতে পাট চাষ হয়েছিল ১৩ হাজার ৬২২ হেক্টর জমিতে। ২০১৭ সালে ১৩ হাজার ৭০০ হেক্টর জমিতে। ২০১৮ সালে পাট চাষ হয়েছে ১২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে। সেই বছর ২০১৭ সালেল তুলনায় ৮৭৫ হেক্টর কম জমিতে পাট চাষ হয়।

রাজশাহীর পবা উপজেলার শ্রীপুর এলাকার পাটচাষি আবদুর রাজ্জাক বলেন, এবার আড়ায় বিঘা জামিতে পাট চাষ করেছেন। পাট জাগ দেওয়া নিয়ে সমস্যা হবে। যেহেতু এবছর তেমন বৃষ্টিপাত নেই। তাই পুকুর ও ডোবায় তেমন পানি নেই। এক বিঘা পাট কাটা ও পানিতে জাগ দেওয়ার খরচ হচ্ছে প্রায় তিন হাজার টাকা। এছাড়া পাওয়া যাচ্ছেনা শ্রমিকও।

একই এলাকার পাটচাষি মোজাম্মেল হক জানান, তিনি এক বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। ফলন ভালো হয়েছে। তবে দাম নিয়ে শঙ্কিত। পাট বাজারে উঠার পরে দাম কমে যায়। তারা শ্রমিককের টাকা দেওয়ার জন্য পাট বিক্রি করে দাম পায়না। এতে তাদের লোকসান হয়।

তিনি বলেন, পাটের দাম কম পাওয়া, বিক্রির সমস্যা এবং ভালো বীজের অভাব পাট চাষে সমস্যা থেকেই যায়। এছাড়া পাট কাটার জন্য রাজশাহী জেলার বাইরে অর্থাৎ সিরাজগঞ্জ, নাটোর ও পাবনা থেকে শ্রমিক আনতে হয়। এতে করে আরও খরচ বেড়ে যায়।

মতিহার বার্তা ডট কম  ১৭  জুলাই ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply