শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
২৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ পাবে কৃষকরা

২৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ পাবে কৃষকরা

মতিহার বার্তা ডেস্ক :  টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দারিদ্র্য বিমোচন ও ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দেশে কৃষিখাতে আরো বিস্তার ও উন্নয়নের লক্ষ্যেই চলতি অর্থবছর (২০১৯-২০) কৃষকদের জন্য ২৪ হাজার ১২৪ কোটি টাকা ঋণ বরাদ্দ রেখেছে ব্যাংকগুলো, যা গত অর্থবছরের (২০১৮-১৯) চেয়ে ১০ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি।

মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন অর্থবছরের জন্য কৃষি ও পল্লী ঋণ এ নীতিমালা ঘোষণা করা হয়। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস এম মনিরুজ্জামানসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নীতিমালায় বলা হয়, টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে দারিদ্র্য বিমোচন ও ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে এবারও কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণ করবে ১০ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। বেসরকারি ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বিতরণ করবে ১৩ হাজার ৭৪৯ কোটি টাকা।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ব্যাংকগুলো মোট ২৩ হাজার ৬১৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণ করেছে। যা মোট লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ১০৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। গত অর্থবছরে মোট ৩৮ লাখ ৮৩ হাজার ৪২৪ জন কৃষক কৃষি ও পল্লী ঋণ পেয়েছেন। যার মধ্যে নিজস্ব নেটওয়ার্ক ও মাইক্রো ফাইন্যান্স ইনস্টিটিউশনের (এমএফআই) মাধ্যমে ১৬ লাখ ১ হাজার ৮৫৬ জন নারী প্রায় ৭ হাজার ১৯০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছেন।

ওই অর্থবছরে ২৯ লাখ ৮৯ হাজার ২৩৭ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষী বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ১৬ হাজার ৩২২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছেন। চর ও হাওর প্রভৃতি অনগ্রসর এলাকার ৯ হাজার ৯৫০ জন কৃষক প্রায় ৩১ কোটি ৬১ লাখ টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ পেয়েছেন। কৃষি ও পল্লী ঋণের সুদের হার ৯ শতাংশ অপরিবর্তিত রয়েছে। কৃষক ছাড়াও পোল্ট্রি শিল্প, দুগ্ধ উৎপাদন, কৃত্রিম প্রজনন ও কৃষি যন্ত্রপাতি কিনতে সহজ শর্তে এ ঋণ পাবেন।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৫ জুলাই, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply