শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
২৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে কার্গো ভেহিকল টার্মিনাল নির্মাণ

২৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে কার্গো ভেহিকল টার্মিনাল নির্মাণ

মতিহার বার্তা ডেস্ক : প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও রাজস্ব আদায়ে গতিশীলতা আনতে বেনাপোল স্থলবন্দরে কার্গো ভেহিকল টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের নেয়া এই প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ২৮৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পটির প্রস্তাব পাওয়ার পর চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডিপিপিটি এখন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় উপস্থাপন করা হবে। অনুমোদন পেলে চলতি বছর থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ।

১৯৭২ সালে বেনাপোল স্থলবন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়। এই বন্দর ব্যবহার করে স্থলপথে প্রায় ৮০ শতাংশ আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য হয়ে থাকে। প্রতি বছর এ বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। এখান থেকে প্রতি বছর প্রত্যক্ষভাবে সরকারের প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আসে।
প্রতিদিন প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক ও ৫০০ থেকে ৬০০ বাংলাদেশি ট্রাক বন্দরে আসে। টার্মিনালটি নির্মাণ করা হলে প্রায় ১ হাজার ২৫০টি যানবাহন পার্কিং করা সম্ভব হবে। প্রকল্পের আওতায় ২৯ দশমিক ১০ একর জমি অধিগ্রহণ, ২ লাখ ৪৫৬ হাজার ৯৭ ঘনমিটার ভূমি উন্নয়ন, ২ হাজার ১০০ মিটার সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ, ছয় হাজার বর্গমিটার অভ্যন্তরীণ রাস্তা নির্মাণ, ১ লাখ ৪৭ হাজার বর্গমিটার পার্কিং ইয়ার্ড, ১ হাজার ৭৪৭ বর্গমিটার ভবন নির্মাণ, দুটি মেইন গেট, দুটি গেস্ট হাউজ ও সিকিউরিটি সিস্টেম, চারটি ওয়াচ টাওয়ার এবং ১ হাজার ৬৫০ বর্গমিটার ড্রেন নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশে আগত পণ্যবাহী গাড়ি সংরক্ষণ ও আমদানি-রপ্তানি কাজে গতিশীলতা আসবে।

এ ব্যাপারে বেনাপোল স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবির তরফদার বলেন, প্রকল্পটি একনেক সভায় অনুমোদন হয়ে গেলে দ্রুত বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। এর ফলে বন্দরের যানজট কমার পাশাপাশি বাড়বে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে গতিশীলতা।

মতিহার বার্তা ডট কম – ১৮ আগস্ট, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply