রাজশাহীতে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা জনি শঙ্কা মুক্ত: আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশ

রাজশাহীতে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা জনি শঙ্কা মুক্ত: আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশ

রাজশাহীতে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা জনি শঙ্কা মুক্ত: আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশ
মতিহারে গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা জনি শঙ্কা মুক্ত: অপরাধিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী নগরীর মতিহারে স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক জুবায়ের হাসান জনি’র (২৬) আপারেশন সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে সে শঙ্কা মুক্ত বলে জানিয়েছেন, রামেক ৩১ নং ওয়ার্ডের কর্তব্যরত চিকিৎসক।

আজ সোমবার রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধিন জনির সাথে কথা বলে জানা যায়, তার হাটুর নিচে গুলি লাগায় হাড্ডি ভেঙ্গে গেছে। এতে তাঁর ডান পা প্লাস্টার করা হয়েছে। চাপাতির কোপে ক্ষত বাঁ হাতের কনুই পর্যন্ত ১০টি সেলাই পড়েছে এবং শাহাদত আঙ্গুলে রড ঠোকানো হয়েছে। এছাড়াও ডান হাতে চাপাতির কোপে ০৮ টি সেলাই দিয়েছে কর্তব্যরত চিকিৎসক। আহত জনি নগরীর মতিহার থানাধিন কাজলা বড়-মসজিদ এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে।

এর আগে গত (১১ অক্টবর ২০১৯) শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে ২৮ নম্বর ওয়ার্ড মতিহার থানা (পশ্চিম) আ’লীগের বহিস্কৃত সভাপতি আব্দুস সাত্তারের দুই ছেলে টনি ও ড্যানিসহ অনন্ত ২০ জনের একটি দল বালু ব্যবসা সংক্লান্ত পূর্ব শত্রুতার জেরে ২৮নং ওয়ার্ড (পশ্চিম) স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক জুবায়ের হাসান জনি ও যুবলীগের সদস্য, একই এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে সুজন (২৮) এর উপর হামলা চালিয়ে কুপিয়ে জখম করে পতিপক্ষরা। এ সময় তারা তিনটি গুলি ছোড়ে। এ ঘটনায় জনি ও সুজন আহত হয়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।

বর্তমানে গুলিবিদ্ধ জনি রামেকের ৩১নং ওয়ার্ডে ও ২নং বেডে চিকিৎসাধিন রয়েছে। আর যুবলীগ কর্মী সুজনকে ছুটি দিয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, ড্রেজার ব্যবসা সংক্লান্ত বিরোধের জের ধরে এক পক্ষের হামলায় অপর পক্ষের দুইজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় মতিহার থানায় একটি অস্ত্র আইনে মামলা রুজু হয়েছে। মামলা নং-১৯, তাং- ১১/১০/১৯। তিনি আরো বলেন, এ মামলার প্রধান আসামীসহ অন্যান্যদের আটকে তৎপর রয়েছে পুলিশ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply