অজুফা খাতুন: এই বাংলায় আছে যত বড় বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,
রুয়েট বুয়েট কুয়েট এদের শবার উপর স্থান, রাখতে বাংলার সম্মান।
যে ঝঃঁফবহঃ রা স্থান পেল এমনি প্রতিষ্টানে
গর্ব তাদের আত্মীয় আর বাবা মার মনে
কত আশা পোষন করে বাবা মার মনে
প্রতিষ্ঠিত হবে ছেলে দেশের উন্নয়নে।
ওরা শিশু সুলভ মন নিয়ে যায়,
স্বজনপ্রীতি ছিন্ন করে সু-শিক্ষার আশায়
সভ্য সমাজ গড়বে ওরা এমনি ভরসায়।
তাই চঞ্চল দু-নয়ন কাঙ্খিত মন সু-শিক্ষার কারন ।
সু-শিক্ষা করতে অর্যন অনেক মেধার প্রয়োজন, তারি সাথে শ্রম
আরো সেথা আছে অনেক টাকার প্রয়োজন।
আছে অনেক বাবা মা যাদের নেই কোন ভাবনা
আবার আছে অনেক ছেলে নিয়ে অনেক ভাবনা
হাই লেবেলের ছেলেকে আর টানতেও পারেনা।
প্রতিষ্ঠিত করতে ছেলে, ভিটে মাটি যাইযে চলে
এমনি সময় আসে যদি এমনি প্রবল ঝড়, ছেলে বেখবর।
চৌচির হয়ে যাবে নাকি বাবা মার অন্তর।
সভ্য জগৎ গড়তে যদি এমনি পেরেশানি
বীক্কারিবে বাহির থেকে এ যে মস্ত বড় গ্লানি।
শিক্ষার অংগনে এমনি হানা হানি
যদি ছোট ছোট বাচ্চাদের সাজতে হয় খুনি
তবে কেন শিক্ষার আশায়
এক বুক আশা নিয়ে ছেলেকে পাঠায়।
যদি হয় সু-শিক্ষার অন্তরালে কু-শিক্ষার চাষ
তবে কি নয় এটা মস্ত সন্ত্রাস।
এসব শক্ত হাতে করতে হবে দমন, জানবেনাকি প্রশাসন এর মূল কারন।
যেথা এমনি তর প্রশাসন ব্যাবস্থা
সেথা থাকবে কি আর জনগনের তেমন কোন আস্থা।
তাই আজ ঝঃঁফবহঃ দের এমনি দুরবস্থা
কোন ক্ষনেও নেই তাদের একটু নিরাপত্তা
তাই মনে হয়, এ বুঝি আজ রোসুন, পিয়াজ তুলনায় অনেক অনেক সস্তা।
এমনি অবস্থায়, এগোলে বিপদ পিছোলে সংকট
তবু, এরি মাঝে পায়ে পায় এগুতে হবে পথ
খোদাগো রক্ষা কর তুমি মোদের এহেন বিপদ।
মেঘের আড়ালে চাঁদ উকি দিয়ে যায়।
মতিহার বার্তা ডট কম: ০৮ নভেম্বর ২০২০
অজুফা খাতুন
০১৩১৪২৫৫০৫৮
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.