১২ বাস পোড়ানো নিয়ে পুলিশের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

১২ বাস পোড়ানো নিয়ে পুলিশের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

১২ বাস পোড়ানো নিয়ে পুলিশের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
১২ বাস পোড়ানো নিয়ে পুলিশের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

অনলাইন ডেস্ক:  ইনস্যুরেন্স এবং ব্যাংক ঋণ থেকে অব্যাহতি পেতেই রুবেল-বরকতের মালিকানাধীন ১২টি বাস পোড়ানো হয়েছে বলে পুলিশের এমন বক্তব্যকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে দেখছেন ২০০ কোটি টাকা পাচারের মামলার আসামি ফরিদপুরের ইমতিয়াজ হাসান রুবেলের কন্যা যাওয়া আফনান রাদিয়া।শুক্রবার (২৫ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তিনি এ দাবি করেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যে ১২টি বাসে আগুন লেগেছে তার কোনোটির ইনস্যুরেন্স চলমান নেই এবং শুধু ৩টি বাসের বিপরীতে ঋণ রয়েছে মাত্র ১১ লাখ পঁচিশ হাজার টাকা। এই ১১ লাখ টাকার জন্য কেউ তার ৩ কোটি টাকার বাসে আগুন দেবে না।

এ ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি করেছেন রুবেল কন্যা।

দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের মামলায় কারাগারে থাকা ফরিদপুরের আলোচিত দুই ভাই রুবেল-বরকতের জব্দকৃত ১২টি বাস রাখা ছিল নগরীর গোয়ালচামট বিদ্যুৎ অফিসের সামনে। গত ১২ মার্চ রাতে হঠাৎ আগুন লাগে বাসে। পুড়ে যায় ১২টি বাসই। আগুন লাগার পর রুবেল-বরকতের পরিবার মিজান নামে স্থানীয় এক ব্যক্তির ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করে।

আরও পড়ুন : ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পোড়ানো হয় ১২ বাস!

পরদিন অজ্ঞাত আসামি করে একটি মামলা করে পুলিশ। এ মামলায় ১৪ মার্চ আটক করা হয় তিনজনকে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানায়, বাসে আগুন দেওয়ার কথা স্বীকার করেছে আসামিরা।

গ্রেফতারকৃত তিনজনের মধ্যে মোহাম্মদ আলী ছিলেন রুবেল-বরকতের বাসের কেয়ারটেকার। ব্রিফিংয়ে পুলিশ জানায়, ইনস্যুরেন্সের টাকা পেতে এবং ব্যাংকঋণের দায় এড়াতেই আগুন দেওয়া হয়।

মামলায় তিন আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মতিহার বার্তা / এম আর টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply