শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
ঘুমন্ত অবস্থায় ছুরিকাঘাতে গৃহবধূকে হত্যা, স্বামী আটক

ঘুমন্ত অবস্থায় ছুরিকাঘাতে গৃহবধূকে হত্যা, স্বামী আটক

বগুড়া প্রতিনিধি : বগুড়ার নন্দীগ্রামে ঘুমন্ত অবস্থায় গৃহবধূকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় নিহতের স্বামীকে আটক এবং হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছোরা উদ্ধার করেছে পুলিশ।বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

হাসপাতালে নেওয়ার পর শুক্রবার ভোরে গৃহবধূ মারা যান। নিহত খোদেজা বেগম (৩৮) নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের হাজারকি গ্রামের ভ্যানচালক ইন্তেজাজুর রহমানের স্ত্রী।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে স্বামী-স্ত্রী এক বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ২টার দিকে স্বামী ইন্তেজাজুর চিৎকারে পরিবারের অন্যান্য লোকজন জেগে ওঠেন।

এ সময় ইন্তেজাজুর জানান, জানালা দিয়ে কে বা কারা ঘুমন্ত খোদেজা বেগমের পেটের নিচের দিকে ছুরিকাঘাত করেছে। রাতে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোরে খোদেজা বেগম মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে। নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন জানান, নিহতের স্বামী ইন্তেজাজুর রহমানকে আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে দাম্পত্য কলহের জের ধরে তিনি নিজেই স্ত্রীকে হত্যা করেছেন। পরে তার স্বীকারোক্তিতে ব্যবহৃত ছোড়া উদ্ধার করা হয়েছে।

মতিহার বার্তা ডট কম ২৬ এপ্রিল ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply