শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
মাদকসহ নানা অনিয়ম দূর্ণীতিতে ভরা রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারগার!

মাদকসহ নানা অনিয়ম দূর্ণীতিতে ভরা রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারগার!

মাদকসহ নানা অনিয়ম দূর্ণীতিতে ভরা রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারগার!
মাদকসহ নানা অনিয়ম দূর্ণীতিতে ভরা রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারগার!

মিজানুর রহমান টনি: রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে দুর্নীতি নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা কয়েদি থেকে শুরু করে কিছু কারারক্ষী। এমনকি কিছু অসাধু কর্মকর্তারাও এই দুর্নীতি ও অনিয়মের সাথে জড়িত রয়েছেন।

করাগার সূত্রে জানা গেছে, কারা অভ্যান্তরে মাদক বাণিজ্য, বেড বাণিজ্য, অর্থে বিনিময়ে আসামীদের মাঝে খাবার বিক্রি, সাধারণ হাজতিতের সামান্য দোষ পেলেই খারাপ আচরণ ও হাতকড়া পরিয়ে নির্মম নির্যাতণ নিত্যদিনের ঘটনা। কারা অভ্যান্তরে অন্যতম ব্যবসায়ী হলো সিও ম্যাট দুলাল, আলমগীর, রেজাউল, সাবেক মেডিকেল রাইটার শামীম, রবিউল, ও গোদাগাড়ী শীর্ষ হেরোইন কারবারি ফাইজুল ওরফে ফয়সাল। এছাড়াও ওষুধ বাণিজ্য থেকে শুরু করে ইয়াবা, হেরোইন, গাঁজাসহ নগদ টাকায় সিগারেট বিক্রি বেড বাণিজ্য সহ নানা অপকর্মের সাথে জড়িত কিছু সাজাপ্রাপ্ত  কয়েদিরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জামিনে মুক্তি পাওয়া দু’জন হাজতী জানায়, রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে টাকা দিলে নারী ছাড়া সবই পাওয়া সম্ভব। তারা আরও জানায়, কুখ্যাত মাদক কারবারি ফাইজুল অরফে ফয়সাল যতদিন কারাগার অবস্থান করবে ততদিন রাজশাহী কেন্দ্রী কারাগার থেকে মাদকের ভয়াবহতা কমবে না। এই ফয়সালের সাথে জড়িত রয়েছে কিছু অসাধু কারা কর্মকর্তা ও সিপাই। তারাই মূলত ফয়সালকে মাদক সরবরাহ করে থাকে। তাদের কাছ থেকে মাদক ক্রয় করে ফয়সাল। পরে তার আস্থাভাজন কিছু বন্দীদের দিয়ে কারা অভ্যান্তরে মাদক বিক্রি করে থাকে। কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও মাদক কারা অভ্যন্তরে মিলছে মাদক। কারা সংশ্লিষ্ট লোকজনের সহযোগীতা ছাড়া কিভাবে সম্ভব ? এমনি প্রশ্ন সকল শ্রেণী পেশার মানুষের।

এ ব্যপারে জানতে চাইলে সদ্য যোগদানকৃত জেলার মোঃ নিজাম উদ্দিন জানান, মাদক প্রবেশের বিষয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply