শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
লোকসভায় পাশ ‘আর্টিকল ৩৭০’ প্রত্যাহার বিল

লোকসভায় পাশ ‘আর্টিকল ৩৭০’ প্রত্যাহার বিল

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাজ্যসভার পর লোকসভাতেও জয় মোদী সরকারের। পাশ হয়ে গেল ‘কাশ্মীর পুনর্গঠন’ বা ‘আর্টিকল ৩৭০’ বিল। মঙ্গলবার সন্ধেয় ৩৬৬ ভোটে লোকসভায় বিলটি পাশ হয়ে গিয়েছে। এবার শুধু রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের অপেক্ষা।

এর আগে রাজ্যসভায় ‘কাশ্মীর রি-অর্গানাইজেশন বিল’ পাশ হয় দুই তৃতীয়াংশ ভোটে। সোমবারই সেই বিল পাশ হয়ে যায়। সোমবার সকালেই প্রস্তাব দিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

আর্টিকল ৩৭০-এর সাহায্যে ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার পর জম্মু ও কাশ্মীরের সঙ্গে ভারত সরকারের সম্পর্ক ঠিক রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু গত ৭০ বছরের ইতিহাস বলছে সম্পর্ক আরও বিগড়েছে। সেক্ষেত্রে, জম্মু ও কাশ্মীরকে আর আলাদা চোখে দেখতে রাজি নন নরেন্দ্র মোদী। ভারতের বাকি রাজ্য গুলির মতোই থাকবে জম্মু ই কাশ্মীর। ভয়ঙ্কর ভূ-স্বর্গ কে শান্ত করার অঙ্গীকার নিয়েছেন মোদী।

মঙ্গলবার, জম্মু কাশ্মীর পুনর্গঠন বিল লোকসভায় পেশ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী৷ তখনই জানিয়ে দেন জম্মু কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল ও থাকবে৷ কারোর ক্ষমতা নেই সেই অংশে দখলদারি করার৷ তবে এদিন লোকসভায় বিলের আলোচনার সময় প্রশ্ন তোলেন কংগ্রেসের দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী৷ তাঁর প্রশ্ন, জম্মু কাশ্মীর কোনওভাবেই অভ্যন্তরীণ বিষয় নয়৷ আলোচনার মাধ্যমে এর সমাধান বের করা উচিত ছিল৷

অন্যদিকে, এদিন ভোটাভুটিতে অংশ না নিয়ে ওয়াক আউট করে যায় তৃণমূল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, তিনি এই বিল সমর্থন করছেন না। এই বিল আনার আগে সবার সঙ্গে কথা বলা উচিৎ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, এরকম একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সব দলকে বিষয়টা জানানো দরকার ছিল। কাশ্মীরিদের সঙ্গেও কথা বলা প্রয়োজন ছিল বলে মনে করেন তিনি।

তৃণমূলনেত্রীর মতে কোনও বড় সিদ্ধান্তে পৌঁছনোর আগে সব স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলা উচিৎ। তাই তাঁরা এই বিলে সমর্থন করছেন না এবং ভোটাভুটিতেও অংশ নেবেন না বলে জানিয়েছেন।

মতিহার বার্তা ডট কম  ০৬ জুলাই ২০১৯

 

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply