শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মাদক মামলার একাংশের বিচার হবে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে

মাদক মামলার একাংশের বিচার হবে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে

মাদক মামলার একাংশের বিচার হবে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে

অনলাইন ডেস্ক: দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য মাদক মামলার একটি অংশের বিচার ট্রাইব্যুনালে না হলে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে হবে। এজন্য ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ (সংশোধন) আইন, ২০২০’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

সোমবার (৩১ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার ভার্চুয়াল বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘এটি ২০১৮ সালের আইন। আইন অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে এবং এই ট্রাইব্যুনাল মাদকদ্রব্যের সব অপরাধের বিচার করবে। শুধুমাত্র টাইব্যুনালের মাধ্যমে মামলা করতে গেলে লম্বা সময় নেয়, ডিসপোজাল হতে এবং আপিলের ক্ষেত্রে কমপ্লিকেসি (জটিলতা) হয়। সেজন্য সংশোধন করার জন্য আনা হয়।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সংশোধন আনা হয়েছে সামারি ট্রায়াল করা যায় কিনা! কিন্তু সিআরপিসি ২৬০ ধারা অনুযায়ী সামারি ট্রায়ালের অথরিটি শুধুমাত্র মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বা প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটকে দেয়া যায়। সেক্ষেত্রে মাদকদ্রব্য আইনে অনেকগুলো মামলায় যেগুলোতে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সেগুলোতে তো এখানে স্পেশাল জজ বা জেলা জজদের এখানে আনা যাবে না।’

‘সেজন্য দুইটা ভাগ করে এটা ট্রাইব্যুনালের পরিপ্রেক্ষিতে এখতিয়াভুক্ত আদালত করার প্রস্তাব করা হয়েছে, যে মাদকের অপরাধগুলোতে সাত বছর পর্যন্ত সাজা হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেগুলো প্রথম শ্রেণির বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে দিলে উনারা ট্রায়াল করলে সেক্ষেত্রে লোড কমে আসবে। অনেক মামলা কুইকলি ডিসপোজাল হয়ে যাবে।’

খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আগে ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে হত (সব মাদক মামলার বিচার), এখন উনারা আইন করছেন যে ট্রাইব্যুনালে না, এখতিয়ারভুক্ত আদালত করবে। সেক্ষেত্রে সাত বছরের নিচে যেগুলো সেগুলো মেট্রোপলিটন বা প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটি যদি ট্রায়াল করে সেটা ২৯০ দিনের মধ্যে মামলা শেষ করে দিতে পারবে।’ জাগো নিউজ

মতিহার বার্তা ডট কম: ৩১ আগষ্ট ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply