শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রাজশাহীর দূর্গাপুরে বিষক্রিয়ায় পুকুরে মাছে মড়ক,কোটি টাকার ক্ষতি

রাজশাহীর দূর্গাপুরে বিষক্রিয়ায় পুকুরে মাছে মড়ক,কোটি টাকার ক্ষতি

রাজশাহীর দূর্গাপুরে বিষক্রিয়ায় পুকুরে মাছে মড়ক,কোটি টাকার ক্ষতি

দূর্গাপুর প্রতিনিধি: রাজশাহীর দূর্গাপুরে পানিতে বিষক্রিয়ার কারণে শত শত পুকুরের লাখ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে। মাছ মরার কারণে বিপাকে পড়েছেন দূর্গাপুর এলাকার মাছ চাষিরা। তবে মৎস্য কর্মকর্তা জানান দুর্যোগ ব্যবস্থার পরবর্তি সময়ে পানিতে অক্সিজেন কমে যাওয়ায় মাছ মরতে পারে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার অধিকাংশ পুকুর গুলোর মাছ মরে যাচ্ছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এলাকার লোকজন মাছের আড়ৎ গুলোতে ভিড় জমাই। সকালে উপজেলার আমগাছি বাজার, দূর্গাপুর বাজারসহ বিভিন্ন মাছের আড়ৎ গুলোতে জনগনের ভিড় লক্ষ করা গেছে। ৩ থেকে ৪ কেজি ওজনের রুই, কাতলা ও সিলভার মাছ গুলো ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। ক্রেতাদের প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত মাছ ক্রয় করতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, আমগাছি বাজার ও দূর্গাপুর মাছ আড়তে ক্রেতাদের মাছ কেনার হিড়িক লেগে আছে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে। ক্রেতাদের মধ্যে কেউ কেউ প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত মাছ ক্রয় করছে বলে জানা গেছে। তিন থেকে চার কেজি ওজনের বড় বড় রুই,মিড়কা, কাতলা, সিলভার ও ব্রিকেট মাছ গুলোর দাম খুবই কম দেখা গেছে। মাছের দাম কম হওয়ায় এলাকার অনেক গরীব মানুষ মাছ কিনার জন্য মাছ বাজারে ভিড় জমাতে দেখা গেছে।

অনেক গরীব মানুষদের অল্প টাকা দিয়ে বড় বড় মাছ কিনে বাড়িতে ফিরতে দেখা গেছে। মাছ চাষীদের মাথায় হাত পড়লেও মাছের দাম কম হওয়ায় গরীব দুঃখীদের মধ্যে উৎফুল্লতা লক্ষ করা গেছে।
এ বিষয়ে দূর্গাপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস জানান,যত্রতত্র ভাবে পুকুর খনন করার কারনে উপজেলার অধিকাংশ পুকুরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে এবং অতি বৃষ্টির কারনেই দুর্যোগ পরবর্তি সময়ে পুকুর গুলোতে অক্সিজেনের স্বল্পতা দেখা দেয় এবং পুকুরে অতিরিক্ত মাছ থাকলে ওই সকল পুকুর গুলোতে মাছ মরার সম্ভবনা বেশী থাকে। এছাড়াও এখন উপজেলার মৎস্য চাষীদের টেকনিক্যাল পরামর্শ আমরা দিয়ে যাচ্ছি।

মতিহার বার্তা ডট কম – ০২ সেপ্টেম্বর ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply