শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহী বিআরটিএ‘তে ঝুলে আছে ২০ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স

রাজশাহী বিআরটিএ‘তে ঝুলে আছে ২০ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স

রাজশাহী বিআরটিএ‘তে ঝুলে আছে ২০ হাজার ড্রাইভিং লাইসেন্স

নিজস্ব প্রতিবেদক : স্মার্টকার্ড ছাপানো বন্ধ থাকা এবং করোনা পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) রাজশাহী শাখার ২০ হাজারেরও বেশি গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স আটকে আছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা। লাইসেন্সের পরিবর্তে বিআরটিএ থেকে দেয়া হচ্ছে অস্থায়ী অনুমতিপত্র। এই অনুমতিপত্রের মেয়াদ শেষ হলে আবার বাড়ানো হচ্ছে মেয়াদ, কিন্তু মিলছে না ড্রাইভিং লাইসেন্স। অনেকেরই বারবার অনুমতিপত্রের মেয়াদ বাড়াতে হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়ছে দূরদুরান্তের গ্রাহকেরা। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে এটি সারাদেশের সমস্যা। এটি সমাধান হতে শুরু করেছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এগুলো সমাধান হয়ে যাবে।

রাজশাহী বিআরটিএ কর্তৃপক্ষের তথ্য মতে, রাজশাহীতে বর্তমানে ২০ হাজারেরও বেশি গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স আটকে আছে। এছাড়া করোনার কারণে বন্ধ হয়েছে ৪২টি পরীক্ষা। এসব পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারেনি ৮৪০০ জন। দীর্ঘদিনে জট লেগে থাকায় এ সমস্যার সহসাই সমাধান হচ্ছে না। তবে স্মার্টকার্ড প্রিন্ট করার জন্য নতুন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গত জুলাই মাসের শেষ দিকে চুক্তি হয়েছে। আগামী ১৮ সপ্তাহের মধ্যে তাদের কাজ শুরু করার কথা রয়েছে।

এবিষয়ে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) রাজশাহী সার্কেলের সহকারি পরিচালক এস এম কামরুল ইসলাম বলেন, শুধু আমাদের এখানেই এই অবস্থা নয়। এখানকার মত সারাদেশেরই একই অবস্থা। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি না থাকায় এই সমস্যা হয়েছে। বর্তমানে আমাদের চুক্তি হচ্ছে। আগামীতে এটি সমাধান হয়ে যাবে। এছাড়া করোনার কারণে অনেক পরীক্ষা বন্ধ হয়ে গেছে। সেগুলো পর্যায়ক্রমে নেয়া হচ্ছে।

মতিহার বার্তা ডট কম: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply