শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
কমছে সোনা বিক্রি, ২৫ বছরে সর্বনিম্নে সোনার চাহিদা

কমছে সোনা বিক্রি, ২৫ বছরে সর্বনিম্নে সোনার চাহিদা

কমছে সোনা বিক্রি, ২৫ বছরে সর্বনিম্নে সোনার চাহিদা
কমছে সোনা বিক্রি, ২৫ বছরে সর্বনিম্নে সোনার চাহিদা

অন্তর্জাতিক ডেস্ক: সোনার বাজার ক্রমশ পড়ছে। দামের ক্রমশ উর্ধগতিতে সোনার প্রতি চাহিদা কমছে ক্রেতাদের। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের ভারতের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এমনই জানিয়েছেন। তিনি জানান সমীক্ষা বলছে গত ২৫ বছরে এই প্রথম সর্বনিম্নে সোনার বিক্রি ও সোনার চাহিদা।

এমনকী উৎসবের মরশুমেও ভালো বিক্রি হয়নি সোনা। ২০২০ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে সোনার চাহিদা ছিল ২৫২ টন। যা গত বছরের তুলনায় ৪৯ শতাংশ কম। ২০১৯ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে সোনার চাহিদা ছিল ৪৯৬ টন।

২০২০ সালের শেষ ত্রৈমাসিক কাটার আগেই গোল্ড কাউন্সিল মনে করছে ১৯৯৫ সালের পর থেকে এই প্রথম সর্বনিম্নে সোনার চাহিদা ভারতে।

গোল্ড কাউন্সিল জানাচ্ছে ১৯৯৫ সালে সর্বনিম্ন সোনার চাহিদা ছিল। ১৯৯৫ সালে সোনা বিক্রি হয়েছিল ৪৬২ টন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যদি ২০২০ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে আরও ২০০ টনও বিক্রি হয় সোনা, তবু ১৯৯৫ সাল থেকে কম বিক্রির রেকর্ড তৈরি হবে।

১৯৯৫ সালে যেখানে সোনার চাহিদা ছিল ৪৬২ টন, সেখানে ২০২০ সালে ৪৫২ টন সোনার চাহিদা দেখা গিয়েছে। অক্টোবর মাসে বছরের সর্বাধিক সোনা বিক্রির রেকর্ড থাকে।

সেখানে এবছর মোট বিক্রির মাত্র ৬০ থেকে ৭৫ শতাংশ বিক্রি হয়েছে বলে সমীক্ষা জানাচ্ছে। সেপ্টেম্বর মাসে ৩০ শতাংশ পড়ে যায় সোনার চাহিদা। তখন থেকেই বিষয়টা আঁচ করা গিয়েছিল। তবে শুধু ভারত নয়, বিশ্ব জুড়েই সোনার চাহিদা নিম্নমুখী। ২০২০ সালে বিশ্বের বাজারে ১৯ শতাংশ কম চাহিদা রয়েছে সোনার।

এদিকে, খারাপ খবর শুনিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণও। দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার চলতি অর্থবর্ষে শূণ্য অথবা তার তলায় নেমে যেতে পারে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী এমনটাই জানিয়েছেন। তবে দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানো ইঙ্গিত মিলছে বলে তিনি মনে করছেন।

তার বক্তব্য, গত এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দেশের অর্থনীতিতে একটা মন্দা এসেছিন। যদিও উৎসবের সময় চাহিদা বেড়েছে। ইন্ডিয়া এনার্জি ফোরামে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

সেখানে তিনি বলেন, সরকার এখন পরিকাঠামো ও প্রযুক্তি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এমনসব ক্ষেত্রগুলি দিকে নজর দিচ্ছে।

সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান থেকে ইঙ্গিত মিলেছে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন। করোনা সংক্রমণ আটকাতে লকডাউনের পথে যেতে হয়েছিল। তার ফলে একেবারে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল অর্থনৈতিক কার্যকলাপ।

যার জন্য চলতি অর্থবর্ষে প্রথম ত্রৈমাসিকে দেশের আর্থিক বৃদ্ধি চরমভাবে ধাক্কা খায়। এরপর অবশ্য আনলক শুরু হলে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি বলে দাবি করেন সীতারামন।

মতিহার বার্তা ডট কম: ৩০ অক্টোবর ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply