শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর পরিবার থেকেই আটক অভিনন্দনকে ফেরানোর আবেদন

প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর পরিবার থেকেই আটক অভিনন্দনকে ফেরানোর আবেদন

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :পাকিস্তানিদের মধ্যে ক্রমশ জোরালো হচ্ছে ভারতীয় বিমানচালক উইং কমান্ডার অভিনন্দনের মুক্তির দাবি৷ এবার সেই দাবি উঠল পাকিস্তানের অন্যতম রাজনৈতিক পরিবার- ভুট্টো পরিবার থেকে৷

এই পরিবার থেকে দু’জন প্রধানমন্ত্রী পেয়েছে পাকিস্তান৷ যিনি অভিনন্দনকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার আবেদন পাক সরকারকে করেছেন তিনি বিশিষ্ট লেখিকা ফাতিমা ভুট্টো৷

লেখিকা ছাড়াও ফাতিমার আরও এক পরিচয় আছে৷ তিনি পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টোর নাতনি ও বেনজির ভুট্টোর খুড়তুতো বোন৷

অভিনন্দনের মুক্তির দাবিতে কলম ধরেছেন ফাতিমা ভুট্টো৷ নিউ ইয়র্ক টাইমসে ৩৬ বছর বয়সী এই লেখিকা লিখেছেন, আমার মতো পাকিস্তানিরা চায় ভারতীয় বিমানচালক উইং কমান্ডারকে মুক্তি দেওয়া হোক৷ অভিনন্দনকে মুক্তি দিলে গোটা বিশ্বের কাছে পাকিস্তান এই বার্তা পৌঁছে দিতে পারবে যে তারা শান্তি ও মানবতার পক্ষে৷

তিনি আরও লেখেন, পাকিস্তানের দীর্ঘ সময় যুদ্ধ করেই কেটে গিয়েছে৷ আর কোনও পাকিস্তানি সৈনিকের মৃত্যু তিনি দেখতে চান না৷ এমনকী ভারতের সেনারা মারা যাক সেটাও তিনি চান না৷ অসংখ্য বাবা-মায়ের কোল খালি হবে, অনেক শিশু অনাথ হবে৷

প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলি ভুট্টোর ছেলে মুর্তাজা ভুট্টোর মেয়ে হলেন ফাতিমা৷ তিনি লেখেন, দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও বাড়ুক চায় না বর্তমান পাক প্রজন্ম৷ সঠিক কে সঠিক বলতেও এই প্রজন্ম ভয় পায় না৷ এটা ঠিক দীর্ঘ সময় পাকিস্তান মিলিটারি শাসনের অধীনে ছিল৷

তার উপর সন্ত্রাসের কালো ছায়া দেশকে আবৃত করে রেখেছিল৷ তার মানে এটা নয় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে কোনও সহিষ্ণুতা নেই৷ তারা যুদ্ধ চায়৷

মতিহার বার্তা ডট কম ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply