শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহী নগরীর মতিহারে নারীদের সঙ্গে প্রতারণার ফাঁদ, আটক-২

রাজশাহী নগরীর মতিহারে নারীদের সঙ্গে প্রতারণার ফাঁদ, আটক-২

রাজশাহী নগরীর মতিহারে নারীদের সঙ্গে প্রতারণার ফাঁদ, আটক-২
রাজশাহী নগরীর মতিহারে নারীদের সঙ্গে প্রতারণার ফাঁদ, আটক-২

এসএম বিশাল: রাজশাহীতে অসহায় নারীদের সঙ্গে বিদেশ পাঠানোর নামে প্রতারণার চেষ্টার অভিযোগে দুইজনকে আটক করা হয়েছে।

গতকাল শুক্রবার সকালে রাজশাহী মহানগরীর বাজে কাজলা এলাকার একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটক দুইজনের নাম মামুন হোসেন ও নিসা খাতুন।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই)-এর তথ্যের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসনের একটি ভ্রাম্যমাণ আদালত এ অভিযান চালায়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন অতিরিক্ত রাজশাহীর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) আবু আসলাম।
এ সময় এনএসআই’র রাজশাহী নগর কার্যালয়ের উপপরিচালক সৈয়দ হোসেন ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট লিটন চন্দ্র দে উপস্থিত ছিলেন।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জানান, আটক মামুনের বাড়ি কুষ্টিয়া। তিনি সম্প্রতি কাজলা এলাকার নিপা বেগম নামে এক নারীর বাড়িটি ভাড়া নেন।

তিনি বলেছিলেন, মাঝে মাঝে তিনি এখানে এসে নারীদের ফ্যাশান ডিজাইনের প্রশিক্ষণ দেবেন। এরপর ৮০ থেকে শতভাগ স্কলারশিপে তাদের ফ্যাশান ডিজাইনের ওপর পড়াশোনার জন্য বিদেশে পাঠানো হবে। সেখানে পড়াশোনা শেষ করে তারা চাকরি করবেন। ভাল আয় করে টাকা দেশে পাঠাবেন। বাড়ির মালিক নিপার ছোট বোন নিসা মামুনের বন্ধু। নিসা এলাকার ২০-২৫ জন দরিদ্র তরুণীকে এই প্রশিক্ষণের জন্য নিয়ে আসেন।

গতকাল শুক্রবার সকালে এসব তরুণীদের সঙ্গে ওই বাড়িটিতে আলোচনা চলছিল। তখন অভিযান চালিয়ে মামুন ও নিসাকে আটক করে নিয়ে আসা হয়।

এডিএম আরও জানান, এটি আসলে একটি প্রতারণার ফাঁদ। তা না হলে মামুন তো তার নিজের জেলায় কাজটি করতে পারতেন। আর তার নিজের কোন প্রতিষ্ঠানও নেই।

তাহলে তিনি কীভাবে নারীদের বিদেশে পাঠাবেন। আপাতত এটি প্রতারণার ফাঁদ মনে হলেও এর সঙ্গে নারী পাচারের কোন উদ্দেশ্য আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে। আর আটক দুইজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট লিটন চন্দ্র দে’র হেফাজতে আছেন। তিনি তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

মতিহার বার্তা ডট কম: ২০ নভেম্বর ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply