শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
সিন্দুক থেকে ‘হাওয়া’ রেলের টিকিট বিক্রির ৯৪ হাজার টাকা

সিন্দুক থেকে ‘হাওয়া’ রেলের টিকিট বিক্রির ৯৪ হাজার টাকা

সিন্দুক থেকে ‘হাওয়া’ রেলের টিকিট বিক্রির ৯৪ হাজার টাকা
সিন্দুক থেকে ‘হাওয়া’ রেলের টিকিট বিক্রির ৯৪ হাজার টাকা

অনলাইন ডেস্ক: চট্টগ্রাম-নোয়াখালী রুটের ছয়টি স্টেশনের টিকিট বিক্রির ৯৪ হাজার ৭০০ টাকার হদিস পাচ্ছে না রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের কর্মকর্তারা। এ ঘটনা তদন্তে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের এক কর্মকর্তাকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম-নোয়াখালী রুটের (নোয়াখালী থেকে ঢাকাগামী নোয়াখালী এক্সপ্রেস ট্রেনের) ছয়টি স্টেশনের টিকিট বিক্রির ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা চট্টগ্রামে পাঠানোর উদ্দেশে ছয়টি থলেতে ভরে সেগুলো বিশেষ সিন্দুকে ঢুকিয়ে সিলগালা করে লাকসাম স্টেশন মাস্টার শাহাবুদ্দিনের কাছে পাঠানো হয়।

শাহাবুদ্দিন সিন্দুকটি গার্ড থেকে বুঝে নিয়ে ৩০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ থেকে আসা চট্টগ্রামগামী নাসিরাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনে তুলে দেন। ট্রেনের গার্ড চট্টগ্রাম পে অ্যান্ড ক্যাশ অফিসে বুঝিয়ে দিতে গেলে দেখা যায় সিন্দুকটির তালা ভাঙা। একই সঙ্গে সিন্দুক থেকে ‘হাওয়া’ হয়ে গেল ৯৪ হাজার ৭০০ টাকা।

অভিযোগ পাওয়া গেছে, লাকসাম স্টেশন মাস্টার শাহাবুদ্দিনকে সিন্দুকের তালা ভাঙার গরমিল সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছিল। এরপরও তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে সিন্দুকের গায়ে নতুন একটি কার্ড ট্যাগ লাগিয়ে চট্টগ্রাম পাঠিয়ে দেন।

লাকসাম স্টেশনের কর্মকর্তারা জানান, নিয়ম অনুযায়ী স্টেশন মাস্টারের নজরে যেকোনো ত্রুটি এলে তা ফোনে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবহিত করতে হয়। এ ঘটনায় তিনি ঊর্ধ্বতন কাউকে না জানিয়ে নতুন কার্ড ট্যাগ লাগিয়ে সিন্দুকটি চট্টগ্রাম কেন পাঠালেন?

এদিকে, এ ঘটনায় রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সহকারী পরিবহন কর্মকর্তা মনিরুজ্জামানকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বিষয়টি স্বীকার করে মনিরুজ্জামান বলেন, ঘটনা তদন্ত করতে গত ২ জানুয়ারি আমরা লাকসাম গিয়েছিলাম। সেখানকার কর্মকর্তা ও কর্মরত কুলিদের বক্তব্য গ্রহণ করা হয়েছে, পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনাটি নোয়াখালী ও লাকসামের মধ্যেই কোথাও ঘটেছে বলে ধারণা করছি। জাগো নিউজ

মতিহার বার্তা ডট কম- ০৫ জানুয়ারী ২০২১

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply