শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মুক্তিপণের টাকা পেয়ে সড়কে ফেলে যায় স্কুলছাত্রকে

মুক্তিপণের টাকা পেয়ে সড়কে ফেলে যায় স্কুলছাত্রকে

মুক্তিপণের টাকা পেয়ে সড়কে ফেলে যায় স্কুলছাত্রকে
মুক্তিপণের টাকা পেয়ে সড়কে ফেলে যায় স্কুলছাত্রকে

অনলাইন ডেস্ক: মুক্তিপণ দিয়ে আনাস ইসলাম নুহিন (১০) নামের এক স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে তাকে মাইক্রোবাসে নিয়ে এসে অপহরণকারীরা নগরীর আলেখারচর বিশ্বরোডে ফেলে পালিয়ে যায়। জাগো নিউজ

অপহৃত স্কুলছাত্র জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলমের ছেলে। সে পদুয়ার বাজার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। তাদের গ্রামের বাড়ি একই উপজেলার ভুলইন ইউনিয়নের হাজতখোলা গ্রামে।

শিশুর বাবা অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম বলেন, বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডের বাসা থেকে আনাস ইসলাম নুহিন দোকানে যাবে বলে বের হয়। পরে সে বাসায় ফেরেনি। একটি চক্র তাকে আইসক্রিমের লোভ দেখিয়ে অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় রাতে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়।

রাতে একটি মোবাইল নম্বর থেকে ওই শিশুর পরিবারের কাছে ৪০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। খবর পেয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সদর দক্ষিণ মডেল থানা-পুলিশ ওই শিশুটিকে উদ্ধারে অভিযানে নামে। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে অপহরণকারীদের একটি নগদ নম্বরে ৩৫ হাজার টাকা পাঠানোর পর তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। তবে, পুলিশের দাবি তাদের অভিযানের মুখে অপহরণকারীরা শিশুটিকে শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর আলেখারচর এলাকায় ফেলে যায়।

এ বিষয়ে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজিম উল আহসান বলেন, ‘অপহরণের পর থেকে ডিবি ও থানা পুলিশের একাধিক টিমের তৎপরতায় অপহরণকারীরা শিশুটিকে রেখে পালিয়ে যায়। মুক্তিপণ দেয়ার বিষয়টি পুলিশ জানতো না। অপহরণকারীদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply