শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
জাপানে এক মিনিট দেরিতে এলো ট্রেন, ক্ষমা চাইল কর্তৃপক্ষ

জাপানে এক মিনিট দেরিতে এলো ট্রেন, ক্ষমা চাইল কর্তৃপক্ষ

জাপানে এক মিনিট দেরিতে এলো ট্রেন, ক্ষমা চাইল কর্তৃপক্ষ
জাপানে এক মিনিট দেরিতে এলো ট্রেন, ক্ষমা চাইল কর্তৃপক্ষ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জাপানের একটি বুলেট ট্রেন এক মিনিট দেরিতে স্টেশনে পৌঁছানোয় ক্ষমা চেয়েছে ট্রেন কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষ।

ট্রেনের ড্রাইভার এক অদক্ষ কন্ডাক্টরের কাছে দায়িত্ব দিয়ে টয়লেটে গিয়েছিলেন। আর এতেই পরবর্তী স্টেশনে পৌঁছাতে দেরি হয়ে যায় ট্রেনটির।

ড্রাইভারের টয়লেটে যাওয়ার বিষয়টি হয়তো কারোর নজরেই আসতো না। কিন্তু এক মিনিট দেরি হয়ে যাওয়ায় অত্যন্ত সময়নিষ্ঠ দেশ হিসেবে পরিচিত জাপানে বিষয়টি আলোচনায় চলে আসে। ট্রেন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তারা এ বিষয়ে তদন্ত করবে।

ট্রেনের ড্রাইভার বলেন, পেটে ব্যথা শুরু হলে তিনি ট্রেনের নিয়ন্ত্রণ একজন কন্ডাক্টরের হাতে দিয়ে টয়লেটে চলে যান। ট্রেনটিতে তখন ১৬০ জন যাত্রী ছিল।

তিনি তিন মিনিট ধরে নিয়ন্ত্রণ প্যানেল থেকে দূরে ছিলেন। এই বুলেট ট্রেনের গতি ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার।

বুলেট ট্রেন কম্পিউটার চালিত কেন্দ্রীয় কমান্ড সিস্টেমের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তবে কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা যেন না ঘটে সেজন্য ড্রাইভারও নিযুক্ত করা থাকে। এছাড়া নিরাপত্তা ও সময়সূচি ঠিক রাখার জন্য ম্যানুয়াল ব্রেক অথবা অ্যাকসেলেটরের ব্যবস্থাও থাকে।

জরুরি প্রয়োজনে ড্রাইভারকে দূরে যেতে হলে তা কমান্ড কেন্দ্রের সঙ্গে সমন্বয় করে নিতে হয়। সেক্ষেত্রে একজন দক্ষ কন্ডাক্টরের কাছে দায়িত্ব দিতে হয় অথবা ট্রেন লাইনে কিংবা কাছাকাছি কোনো স্টেশনে থামাতে হয়।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রেন কোম্পানির কর্মকর্তারা এ ঘটনার জন্য ক্ষমা চান। এ ঘটনায় ড্রাইভারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তারা।

এ প্রসঙ্গে ড্রাইভার বলেন, ‘আমি এটা জানাইনি কারণ এটা বিব্রতকর।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply