শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
নাটোরে ৪৭ কেজির সামুদ্রিক মাছ, বিক্রি ২২ হাজার টাকায়

নাটোরে ৪৭ কেজির সামুদ্রিক মাছ, বিক্রি ২২ হাজার টাকায়

নাটোরে ৪৭ কেজির সামুদ্রিক মাছ, বিক্রি ২২ হাজার টাকায়
নাটোরে ৪৭ কেজির সামুদ্রিক মাছ, বিক্রি ২২ হাজার টাকায়

অনলাইন ডেস্ক: নাটোর শহরতলীতে ৪৭ কেজি ওজনের একটি সামুদ্রিক মাছ ২২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে।
পটুয়াখালী থেকে আনা মাছটি বুধবার নাটোর শহরতলীর দিয়াড়ভিটা মোড়ে তোলা হলে দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে যায়।

প্রায় পাঁচ ফুট লম্বা মাছটির পিঠে পালের মতো পাখনা রয়েছে। মুখের সামনে আছে প্রায় দেড় ফুট লম্বা শুঁড়। বর্ণ ধূসর।

জেলা শহরের মাছ বিক্রেতা সাগর হোসেন জানান, প্রায় পাঁচ ফুট লম্বা ৪৭ কেজি ওজনের মাছটি বুধবার সকালে তিনি শহরের ভোলার আড়ত থেকে ১৮ হাজার টাকায় কিনে নেন।

মাছটি দুপুরে দিয়াড়ভিটা মোড়ে রাস্তার পাশে বিক্রির জন্য নিয়ে গেলে খবরটি দ্রুত চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। মাছটি এক নজর দেখার জন্য মানুষের ভিড় জমে যায়।
সাগর হোসেন বলেন, “পুরো মাছটি কেনার ক্রেতা না পাওয়ায় আমি ৫০০ টাকা কেজি দরে মাছটি কেটে বিক্রি করি। এতে মাছটি বিক্রি হয়েছে ২২ হাজার টাকায়।”

নাটোর নিচা বাজার মৎস্য ব্যবসায়ীরা জানান, পটুয়াখালীর কুয়াকাটা থেকে বিক্রির জন্য নাটোর শহরের ভোলার আড়তে মাছটি নিয়ে আসা হয়। আড়তে মাছটি বিক্রি না হওয়ায় মাছ বিক্রেতা সাগরের কাছে মাছটি বিক্রি করে দেওয়া হয়।

আড়তদার ভোলা উদ্দিন বলেন, এই মাছটি সমুদ্রের সবচেয়ে দ্রুতগতির মাছ; খেতে সুস্বাদু। তবে আকৃতি বড় হওয়ায় মাছটি প্যাকেট করে নাটোরে নিয়ে আসা কষ্টকর। তবুও নাটোরের মানুষকে দেখানোর জন্য ও খাওয়ানোর জন্যিএ ধরনের তিনটি মাছ তারা সংগ্রহ করেছেন।

অপরিচিত হওয়ায় অনেকেই মাছটি কিনতে চাচ্ছেন না; তবে একবার খেলে তিনি আবার মাছটি কিনবেন বলে তিনি মনে করেন।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply