শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
পুঠিয়ায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

পুঠিয়ায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

পুঠিয়ায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
পুঠিয়ায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

পুঠিয়া প্রতিনিধি : রাজশাহীর পুঠিয়ায় থানার তদন্তকারী কর্মকর্তার ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত চারজনকে আটক করে। কিন্তু রাতে গোপন হামলার ইন্দনদাতাকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বাকি তিনজনকে গতকাল দুপুরে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন। এ ঘটনায় উপজেলা জুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

থানা সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ৪ (নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার ভালুকগাছি ইউনিয়নের ফুলবাড়ি বাজারে চায়ের স্টলের ধোঁয়া যাওয়াকে কেন্দ্র দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি ঘটনা ঘটে। উভয়পক্ষ থানায় অভিযোগ করলে, ঘটনাস্থলে পুলিশের উপপরিদর্শক স্বপন কুমার তদন্ত করতে যায়।

জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আ’লীগ নেতা ও ফুলবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি শফিকুলের ইন্দনে তার ভাই মামুন তদন্ত কর্মকর্তাকে হাসুয়া নিয়ে ধাওয়া করেন। পরে প্রাণভয়ে তদন্ত কর্মকর্তা পালিয়ে যান। খবর পেয়ে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তদন্ত কর্মকর্তাকে উদ্ধার করেন। আর এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত শফিকুল ও তার ভাই মামুনসহ চারজনকে পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। রাতে স্থানীয় এক রাজনৈতিক নেতার তদবির ও থানা পুলিশের বিশেষ সহযোগিতায় শফিকুলকে শুক্রবার (৫ নভেম্বর) ভোররাতে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

থানা থেকে ছাড়া পাওয়া শফিকুল ইসলাম বলেন, শারিরিক অবস্থা খারাপ তাই পুলিশ আমাকে ছেড়ে দিয়েছে। মারামারি সময় নিজাম বাহিনীর লোকজন আমার ছেলেসহ বেশকিছু মানুষদের মারাক্ত ভাবে জখম করেছে। উপপরিদর্শক স্বপন কুমার তদন্ত করতে গিয়ে নিজাম বাহিনীদের পক্ষ নিয়ে গ্রামের মেয়েদের অকথ্য ভাষায় গালি দিতে থাকেন। তখন একজন মেয়ে মানুষ প্রতিবাদ করে পুলিশকে বলেন, আপনে কত টাকা তাদের কাছ থেকে নিয়েছেন। তখন পুলিশের পক্ষ হতে একজন ভিডিও ধারন করতে থাকেন। মেয়েটি বাধ্য হয়ে হাতে থাকা মোবাইলটিতে বাড়ি দেওয়ার অপরাধে পুলিশ বাদি হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।

এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সোহরাওয়ারর্দী হোসেন থানা থেকে আসামি ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ঘটনাটি নিয়ে একটি রাজনীতি চলছে। আর পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তার উপর হামলার ঘটনায় থানার উপ-পরিদর্শক স্বপন কুমার বাদী হয়ে গত রাতে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply