শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাসিক মেয়রের বাণী

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাসিক মেয়রের বাণী

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাসিক মেয়রের বাণী
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাসিক মেয়রের বাণী

স্টাফ রিপোর্টার: ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন।

বাণীতে মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বাঙালির জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন। মহান স্বাধীনতার স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। বাঙালি জাতির হাজার বছরের পরাধীনতার গ্লানিময় অন্ধকার ইতিহাস থেকে এক আলোকিত জয়যাত্রার মাহেন্দ্রক্ষণ এই দিনটি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মোহনী নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বাঙালি জাতি ঔপনিবেশিক শাসক গোষ্ঠীর শোষণ থেকে শৃঙ্খলমুক্তির লক্ষ্যে স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নয় মাসের সশস্ত্র রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করে। জাতির জনকের রাজনৈতিক ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতা শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম, শহীদ এম মনসুর আলী, শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান এঁর প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে, ৩০ লক্ষ শহীদের প্রাণের বিনিময়ে এবং ২ লক্ষ সম্ভ্রমহারা জননীর আত্মত্যাগের মাধ্যমে প্রিয় মাতৃভূমি শত্রুমুক্ত হয়। প্রকৃতপক্ষে, পরাজিত পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠী বাঙালির বীরোচিত বিজয় ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে মহান এই নেতাকে কারামুক্ত করতে বাধ্য হয়। আজকের এই দিনে স্বাধীন মাতৃভূমিতে বঙ্গবন্ধু ‘উন্নত শিরে’ ফিরে আসেন। সেই সময়ের সাড়ে সাতকোটি বাঙালির কাছে এইদিনটি আবেগ অনুভূতির ও আনন্দ-বেদনার এক গর্বিত দিন।

স্বদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন, বাঙালি আজ সত্যিকারের স্বাধীন জাতি। আমরা উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ে তুলবো। স্বাধীনতা সংগ্রামের মতো আমরা অর্থনৈতিক মুক্তি সংগ্রামে বিজয় অর্জন করবো। সেই আকাক্সক্ষা থেকে জাতির জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতি ক্রমাগত খ্যাতির শিখরে আরোহণ করে চলেছে। বঙ্গবন্ধু যে অন্ধকার থেকে বাঙালিকে মুক্তি দিয়ে আলোকের যাত্রী করেছিলেন-সেই আলোর নিশানা নিয়ে বাঙালি ও বাংলাদেশ আরও সমৃদ্ধির যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।

আমি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে তাঁর লালিত স্বপ্ন সোনার বাংলা বিনির্মাণে সকলকে অংশগ্রহণের আহবান জানিয়ে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতাসহ সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply