শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
পবা উপজেলার প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চলছে পুকুর খনন !

পবা উপজেলার প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চলছে পুকুর খনন !

পবা উপজেলার প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চলছে পুকুর খনন !
পবা উপজেলার প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে চলছে পুকুর খনন !

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহীর পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়ন পরিষদের পাশেই কালোচিকা গ্রামে চলছে পুকুর খনন। আমগাছ, কাঁঠাল গাছ , কলা গাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির ফলোজ গাছসহ ৩ ফসলি জমি কেটে চলছে পুকুর খননের কার্যক্রম।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তিন ফসলি জমি সহ ভিটা জমি কেটে পুকুর খনন করছে পারিলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি মোঃ নবিবুর রহমান (নবী)।

প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রায় ২০বিঘা আয়তনের ফসলি জমি নষ্ট করে চলছে পুকুর খননের মতো জঘন্য অপরাধ। বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী বার বার করে বলছেন ফসলি জমি নষ্ট করে পুকুর বা কোন প্রজেক্ট নয়। কিন্তু কে শোনে কার কথা, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য করে একের পর এক ফসলি জমি নষ্ট করে চলছে পুকুর খনন।

অন্যদিকে পবা উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাট থেকে কয়েক কিলোমিটার সামনে, ভবানীপুর গ্রামের ফসলি জমিতে পুকুর খনন করছেন ফরহাদ নামের স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি। তিন ফসলী জমি নষ্ট করে পুকুর খনন কাজে গ্রামের লোকজন বাধা দিলেও তার ক্ষমতার কাছে পরাজয় হয়েছে তাদের। প্রায় ৩০ বিঘা আয়তনের পুকুর খনন করেছে এই মাটি খাদক। আর পুকুর খননের মাটি ট্রাক্টর যোগে চলে যাচ্ছে ইটভাটায়। সেই মাটি দিয়ে তৈরী হচ্ছে ইট। সম্প্রতি ট্রাক্টরের চাপে সরকারি পাইপলাইন ফেটে গেলে গ্রামবাসীর ক্ষোভের মুখে পড়েন পুকুর খনন কাজের লোকজন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,সরকারি পাইপলাইন ফেটে যাওয়ায় পানি সংকটে ভুগছেন পুরো গ্রামবাসী। ফলে বন্ধ হয়ে যায় পুকুর খননের কাজ।সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়ে আছে মাটি বহনের কাজে ব্যবহৃত প্রায় শতাধিক ট্রাক্টর।

এসময় পবা উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা (এসিল্যান্ড) শেখ এহসান হাবীব এর মুঠোফোনে ফোন দিলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ফলে তার বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply