শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
কৃষক হত্যা মামলায় ৫জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

কৃষক হত্যা মামলায় ৫জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

কৃষক হত্যা মামলায় ৫জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
কৃষক হত্যা মামলায় ৫জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

অনলাইন ডেস্ক: ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষক তোফাজ্জল হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচারক গাজী দেলোয়ার হোসেন এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্তরা হলেন: রাণীশংকৈল উপজেলার বলাঞ্চা গ্রামের কমির উদ্দীনের ছেলে নজরুল ইসলাম, একই গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে ইউনুস আলী ও বদির উদ্দীনের ছেলে সেকেন্দার আলী, চন্দন চৌহাট গ্রামের কতিব উদ্দীনের ছেলে আব্দুল জলিল, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর বালিয়া গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে কফিল উদ্দীন। এ সময় প্রত্যেককে এক হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন আদালত।

এদিকে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় খলিলুর রহমান, তোফাজ্জল হোসেন ও মজিবর রহমানকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সরকার পক্ষের আইনজীবী আব্দুল হামিদ। তিনি বলেন, ১২ বছর আগে ১৪ মার্চ ২০১০ সালে ভুট্টাক্ষেতে এক‌টি মাথাবিহীন লাশ পাওয়া যায়। সে সময় বালিয়াডাঙ্গি থানার এসআই মো. আতিকুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। যার তদন্তভার পড়ে একই থানার এসআই মো. আতিকুল ইসলামের ওপর। পরে তিনি সন্দেহভাজন একজনকে গ্রেপ্তার করেন। তার দেওয়া তথ্য মতে, ইটভাটা থেকে এক‌টি মাথার কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়।

পরবর্তীতে মামলার তদন্তভার এসআই ফরহাদ আলীর ওপর অর্পিত হলে তিনি আটজনকে আসামি করে মামলার চার্জশিট দাখিল করেন। পরবর্তীতে জেলা সিআইডির পরিদর্শক মো. মোজাম্মেল হক মামলার অধিকতর তদন্ত করে আটজনকে প্রাথমিকভাবে দোষী করে পুনরায় চার্জশিট দেন।

মামলার তদন্তকালে আসামি মো. ইউনুস আলী, মো. আব্দুল জলিল ও মো. কফিল উদ্দীন ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় নিজেদের দোষ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে মোট ১৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।

মতিহার বার্তা / এম টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply