শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রাজশাহীর বাজারে পরিপক্ক আঁটি আম

রাজশাহীর বাজারে পরিপক্ক আঁটি আম

রাজশাহীর বাজারে পরিপক্ক আঁটি আম
রাজশাহীর বাজারে পরিপক্ক আঁটি আম

মঈন উদ্দীন: গুটি বড় হতে শুরু করলেই আম নিয়ে উৎসাহ উদ্দীপনার শেষ থাকে না। সবার আগে বাজারে আম নিয়ে আসতে ব্যবসায়ীদের মাঝেও চলে প্রতিযোগিতা। অনেকে আবার অসৎ উপায়ও অবলম্বন করে বাড়তি লাভের আশায়। তবে গ্রাহকের অপেক্ষার কিছুটা অবসান হচ্ছে। রাজশাহীর বাজারে আসতে শুরু করেছে গুটি আম। নগরীর বেশকিছু জায়গায় পরিপক্ক গুটি আম বিক্রি হতে দেখা গেছে।

তবে সুমিষ্ট গোপালভোগ ও ফিরসাপাত আমের স্বাদ নিতে আরও অন্তত তিন থেকে চার সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে। ১৫ মে’র পর থেকে বাগানীরা আম নামাতে শুরু করবেন বলে জানিয়েছেন, রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা উম্মে ছালমা।

খড়খড়ি বাইপাস বাজারে আম বিক্রি করছিলেন এনায়েত করীম। তিনি জানান, দু’এক দিন হলো তিনি আম বিক্রি শুরু করেছেন। এখনও তেমন আম পাকতে শুরু করে নি। তবে তিনি যে আম বিক্রি করছেন এটা আটি আম। যেটা বৈশাখের মাঝামাঝিতেই পাকে।

তিনি জানান, এখন আম বাজারে তেমন নাই। সরবরাহ বাড়লে দাম কমবে। তিনি প্রতিকেজি ১০০ টাকা দরে এই আঁটি আম বিক্রি করছেন। আমের স্বাদ খুব বেশি মিষ্টি না হলেও খারাপ না।

এদিকে, আগামী ১২ মে জেলা প্রশাসন, ফল গবেষণা কেন্দ্র ও কৃষি অফিসের সমন্বিত সভায় আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হবে বলে জানা গেছে।

রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল জানান, আম পাড়ার সময় বেঁধে দেওয়ার আগে কোনোভাবেই আম নামানো যাবে না। খুব শিগগিরই আমচাষি, ব্যবসায়ী, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও ফল গবেষণাকেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট সবাই বসে একমত হওয়ার পরই সময় নির্ধারণ করা হবে।

মতিহার বার্তা / এম আর টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply