শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
মেয়ে সিনেমায় নামবে, এক রাতেই বাবাকে রাজি করিয়ে ফেলেছিলেন পরিচালক: শিল্পা

মেয়ে সিনেমায় নামবে, এক রাতেই বাবাকে রাজি করিয়ে ফেলেছিলেন পরিচালক: শিল্পা

মেয়ে সিনেমায় নামবে, এক রাতেই বাবাকে রাজি করিয়ে ফেলেছিলেন পরিচালক: শিল্পা
মেয়ে সিনেমায় নামবে, এক রাতেই বাবাকে রাজি করিয়ে ফেলেছিলেন পরিচালক: শিল্পা

তামান্না হাবিব: শিল্পা শেট্টি তখন সতেরোর স্কুলপড়ুয়া। এ দিকে ছবিতে যে তাঁকে চাই! বাবাকে বুঝিয়েসুঝিয়ে মেয়েকে বলিউডে এনেছিলেন পরিচালক। কী করে সম্ভব হল?

‘কিতাবে বহুতসি’… কলেজ পালিয়ে চশমা পরা গুরুগম্ভীর শাহরুখ খানের সঙ্গে প্রেম করতে গিয়েছেন ছটফটে তরুণী। গল্প এগোল খানিক। সেই মেয়েকেই বহুতলের ছাদ থেকে এক ধাক্কায় নীচে ফেলে দিলেন কিং খান! সংক্ষিপ্ত চরিত্র। তবু তাঁর মৃত্যু ঘিরেই এগিয়েছিল ‘বাজিগর’ ছবির কাহিনি। স্বল্প পরিসরে চনমনে অভিনয়ে দর্শকমনে তাতেই পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছিলেন শিল্পা শেট্টি। জানেন কি তাঁর অভিনয়ে আসা কী ভাবে?

শিল্পা তখন সবে সতেরোর কিশোরী। স্কুলপড়ুয়া মেয়ে রূপচর্চার কোর্সের সূত্রে মডেলিংয়ে। মেয়ের সঙ্গে একটি মডেলিং শ্যুটে গিয়েছিলেন মা। সেখানেই শিল্পাকে দেখে ভারী পছন্দ হয় যশ চোপড়ার সহকারী দিলীপ নায়েকের। মেয়ের চোখে যে অদ্ভুত এক আকর্ষণ আছে! তার পরেই মায়ের কাছে ঝুলোঝুলি। শিল্পাকে অভিনয় করতে দিতে মা নারাজ— ‘‘সবে তো সতেরো বছর বয়স ওর। অভিনয় কী করবে?’’

মুম্বই সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে শিল্পা বলেন, দিলীপের ঝোলাঝুলিতে শেষমেশ নিমরাজি হন তাঁর মা। কিন্তু শেষ কথা তো বলবেন বাবা। তাঁকে রাজি করাবে কে? সে কথা শুনে সেই রাতেই নাকি তাঁর বাড়িতে পৌঁছে যান যশের সহকারী।

‘ধড়কন’-এর নায়িকার কথায়, ‘‘আমি বলেছিলাম বাবা কিছুতেই রাজি হবেন না। দিলীপ সোজা চলে আসেন আমাদের বাড়ি। এক রাত টানা সাধ্যসাধনা। বাবাকে রাজিও করে ফেললেন তাতেই। শর্ত একটাই, অভিনয়ের পাশাপাশি পড়াশোনাটা আমায় চালিয়ে যেতেই হবে।’’

দিলীপের সেই ছবি শেষ পর্যন্ত হয়নি। তার বদলে ডাক এল পরিচালক জুটি আব্বাস মস্তানের কাছ থেকে। ‘বাজিগর’। এ বার শর্ত দিয়েছিলেন শিল্পা। কাউকে চুমু খেতে পারবেন না তিনি। আশ্বস্ত করা হয়, সে রকম দৃশ্য থাকবে না ছবিতে।

চুমু খেতে হয়নি শিল্পাকে। বলিউডে প্রথম ছবিতেই তন্বী অভিনেত্রী মন কেড়েছিলেন চুলবুলে মেজাজে!

মতিহার বার্তা/এমআরটি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply