শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
লোকেরা এমন ভাবে তাকায়, মনে হয় যেন আমার পোশাক ভেদ করে শরীর দেখতে চাইছে: মিয়া খলিফা

লোকেরা এমন ভাবে তাকায়, মনে হয় যেন আমার পোশাক ভেদ করে শরীর দেখতে চাইছে: মিয়া খলিফা

লোকেরা এমন ভাবে তাকায়, মনে হয় যেন আমার পোশাক ভেদ করে শরীর দেখতে চাইছে: মিয়া খলিফা
লোকেরা এমন ভাবে তাকায়, মনে হয় যেন আমার পোশাক ভেদ করে শরীর দেখতে চাইছে: মিয়া খলিফা

তামান্না হাবিব নিশু: বছর সাতেক আগে নীল ছবির দুনিয়াকে বিদায় জানিয়েছেন মিয়া খলিফা। তবু নীল ছবিতে কাজ করার তকমা আজও পিছু ছাড়েনি, জানিয়েছেন তিনি। আজও সেই জগতের কারণে উদ্বেগে ভোগেন। কিন্তু কেন?

নীল ছবিতে অভিনয় করেছেন মাত্র তিন মাস। তবে ওই ক’মাসেই যাবতীয় খ্যাতি বা কুখ্যাতি লুটে নিয়েছেন মিয়া খলিফা। আজও তার রেশ কাটেনি। বছর সাতেক আগে নীল ছবির দুনিয়াকে বিদায় জানিয়েছেন মিয়া। তবে নেটমাধ্যমে আজও তাঁর খোঁজ চলে। তিনি আজকাল কী করেন? কার সঙ্গে থাকেন? বিয়ে করেছেন কি? মিয়াকে নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই।

ইন্ডাস্ট্রি ছাড়ার পরেও অতীত পিছু ছাড়েনি। এখনও তাঁর ভিডিয়োগুলি নির্দিষ্ট প্রাপ্তবয়স্ক ফিল্ম সাইটে শীর্ষস্থানে স্থান পায়। বেশ কিছু সাক্ষাৎকারে মিয়া জানিয়েছেন নীল ছবির দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেও আজও সেই জগতের কারণে তিনি উদ্বেগে ভোগেন।

২০১৯-এর এক সাক্ষাৎকারে মিয়া নীল ছবির দুনিয়া থেকে এখনও মানসিক ভাবে বেরিয়ে আসতে না পারার জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেন। সেই সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, কেন এবং কী ভাবে নীল ছবি করা থেকে পিছিয়ে আসেন। সেই সাক্ষাৎকারের পর হাজার হাজার মেয়ে নাকি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন। মিয়ার কথায়, ‘‘সেই সাক্ষাৎকারের পর অনেক মহিলা, যাঁরা পাচার হয়ে গিয়েছেন বা যাঁদের জোর করে নীল ছবির দুনিয়ায় আনা হয়েছে, তাঁরা তাঁদের জীবনের গল্প আমার সঙ্গে ভাগ করে নেন। কী ভাবে সেই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন, সে পথও আমার কাছে জানতে চেয়েছেন তাঁরা। আমার মনে হয়েছে, এই বিষয়ে কথা বলতে শুরু করে আমি ভালই করেছি।’’

সঙ্গে নিজের সমস্যা নিয়েও কথা বলেন। মিয়া বলেন, ‘‘নীল ছবির দুনিয়া থেকে বেরিয়ে আসার পর আমার সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয়েছে জনসমক্ষে আসতে। লোকেরা আমার দিকে এমন ভাবে তাকাত যে মনে হত, পোশাক ভেদ করে তাঁরা আমার শরীর দেখছে। আমার চোখ লজ্জায় ঝুঁকে যেত। মনে হত, আমার আর কিছুই গোপন নেই। এক গুগল ক্লিকেই আমার জীবন সকলের সামনে খুলে যায়।’’

নিজের পরিবারের কথাও জানিয়েছেন মিয়া। তিনি বলেন, ‘‘আমার বাড়ির লোককে না জানিয়েই আমি নীল ছবির দুনিয়ায় পা রেখেছিলাম। পরে সবটা প্রকাশ্যে আসায় তাঁরা আর আমাকে স্বীকার করেননি। সেই ঘটনায় আমি আরও ভেঙে পড়ি। আজও আমি মানসিক ভাবে সেই পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারিনি।’’

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply