শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
‘অ্যানিম্যাল’ ছবির নারীবিদ্বেষীর তকমা,ট্রোলিংয়ের জবাব দিলেন রশ্মিকা

‘অ্যানিম্যাল’ ছবির নারীবিদ্বেষীর তকমা,ট্রোলিংয়ের জবাব দিলেন রশ্মিকা

‘অ্যানিম্যাল’ ছবির নারীবিদ্বেষীর তকমা,ট্রোলিংয়ের জবাব দিলেন রশ্মিকা
‘অ্যানিম্যাল’ ছবির নারীবিদ্বেষীর তকমা,ট্রোলিংয়ের জবাব দিলেন রশ্মিকা

তামান্না হাবিব নিশু: প্রচার ঝলক মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই শিরোনামে ‘অ্যানিম্যাল’। ছবি ঘিরে দফায় দফায় বিতর্ক। অবশেষে যাবতীয় সমালোচনা ও ট্রোলিংয়ের জবাব দিলেন রশ্মিকা মন্দনা।

দফায় দফায় বিতর্কের মুখে পড়েছে রণবীর-রশ্মিকার ‘অ্যানিম্যাল’ ছবি। নারীবিদ্বেষীর তকমা মেলে। সম্প্রতি নেহা ধুপিয়ার একটি অনুষ্ঠানে এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন পর্দার ‘গীতাঞ্জলী’। তিনি বললেন, “রণবীরের চরিত্র ‘বিজয়’ তার বাবার জন্য যত দূর ইচ্ছে যেতে পারে। মাথার মধ্যে বিশৃঙ্খল চিন্তাভাবনা। ছবির শুটিংয়ের সময় এই কথাটা মাথায় গেঁথে নিয়েছিলাম আমি। এটা নিয়ে কেউ কিছু করতে পারবে না কারণ এই চরিত্রকে ঘিরেই গল্প। ছবির স্বতন্ত্রতা, পটভূমি ও প্রকৃত স্বাদ বজায় রাখার নিদর্শন এই ছবি। ছবি দেখার পরে নারীবিদ্বেষী বা অন্য কিছু বলে লাভ নেই। ছবি যদি উপভোগ করে থাকেন তা হলে এই বিষয়গুলি বাদ দিন।”

রণবীরের সঙ্গে তৃপ্তি ডিমরির সাহসী দৃশ্য, রশ্মিকার অভিনয় এমনকি শারীরিক গঠন নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন দর্শকের একাংশ। “মহিলাদের শারীরিক গঠন নিয়ে ট্রোলিং সমর্থন করি না। আমার সংলাপ বা অন্য কোনও বিষয় নিয়ে ট্রোল করা হলে অসুবিধা নেই”, বললেন রশ্মিকা মন্দনা।

রশ্মিকার হিন্দি সংলাপ নিয়েও দর্শকের সমালোচনার শিকার হন এই দক্ষিণী তারকা। তাঁর কথায়, “সেটে সকলে করবা চৌথের দৃশ্যটি পছন্দ করেছিল। কিন্তু প্রচার ঝলক মুক্তি পাওয়ার পরে আমাকে ওই দৃশ্য নিয়ে ট্রোল করা হয়। আমি কিন্তু ভেবেছিলাম, এই নয় মিনিটের দৃশ্যটি আমি খুব ভাল করেছি। তা হলে কি আমি বুদবুদে বাস করছিলাম এত দিন? আমি জানি, আমি যা করছি সবই সুন্দর নয়। কিন্তু নির্দিষ্ট ভাবে এই বিষয়টি আমি বুঝতে পারিনি। পরে যখন দেখলাম, ছবি মুক্তি পাওয়ার পরে অধিকাংশ দর্শকের কাছে আমার এই দৃশ্যটি প্রশংসা পেয়েছে তখন বুঝলাম প্রথম থেকে আমার ভাবনা সঠিক ছিল।”

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply