শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
ওয়ার্নার-স্মিথ ফেরায় বেড়েছে শক্তি,

ওয়ার্নার-স্মিথ ফেরায় বেড়েছে শক্তি,

ক্রীড়া ডেক্স: পাঁচবারের বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন তারা। বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিকও রয়েছে তার মধ্যে। আর তাই বিশ্বকাপ এলেই এই দলকে আলাদা করে সমীহ করতে হয়। এ বারও বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্যেই ইংল্যান্ডে পা দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ওয়ার্নার ও স্মিথ দলে ফিরে আসায় এই দল বেশ শক্তিশালী। দেখে নেওয়া যাক, কেমন হয়েছে এ বারের অস্ট্রেলিয়া দল।

এ বার ১৬ জনের দল নিয়ে ইংল্যান্ডে এসেছে অস্ট্রেলিয়া। দলের অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ। গত বছর ‘স্যান্ড পেপারগেট’ কান্ডে স্মিথ নির্বাসনে যাওয়ার পর থেকে ফিঞ্চকে অধিনায়ক করা হয়েছিল।

স্মিথ ফিরে এলেও এ বছর বিশ্বকাপে অধিনায়কত্ব করবেন ফিঞ্চ। ঘরোয়া ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব করার অভিজ্ঞতা থাকলেও আন্তর্জাতিক স্তরে ফিঞ্চের অভিজ্ঞতা অন্য অনেকের থেকে খানিকটা কম। এটা সমস্যায় ফেলতে পারে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের।

এ বারের অস্ট্রেলিয়া দল ১৬ জনের। সাত ব্যাটসম্যান, এক উইকেট কিপার ও আট বোলারকে নিয়ে স্কোয়াড তৈরি করা হয়েছে। ইংল্যান্ডের পরিবেশের কথা মাথায় রেখেই দলে বেশি বোলার নেওয়া হয়েছে।

ওয়ার্নার ও স্মিথ নির্বাসনে যাওয়ায় নিজেদের কম্বিনেশন ভাঙতে বাধ্য হয়েছিল অজিরা। গত এক বছর ধরে দলের ওপেনার খোয়াজা ও ফিঞ্চ। কখনও বা খোয়াজা ও শন মার্শকে দিয়েও ওপেনিং করা হয়েছে। কিন্তু ওয়ার্নার দলে ফেরায় তাঁকে ওপেনিং করাতেই হবে।

সেক্ষেত্রে ওপেনিং কম্বিনেশন ভাঙতে হবে তাঁদের। আবার মিডল অর্ডারে স্মিথ ফিরে আসায় সেখানেও কিছু বদল হতে পারে। অর্থাৎ দলে ব্যাটিং অর্ডারে বদল আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে গত এক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে খেলে আসা কোনও ক্রিকেটারকে বসতে হতে পারে। কারণ দুই অলরাউন্ডার ম্যাক্সওয়েল ও স্টয়নিসকে খেলাতে চায় অজি ম্যানেজমেন্ট।

অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণ থাকে মূলত পেস নির্ভর। এ বারেও তার ব্যতিক্রম নেই। অভিজ্ঞ মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিংস, কুল্টার নাইলদের পাশাপাশি তরুণ কেন রিচার্ডসন, ঝ্যে রিচার্ডসন, জেসন বেহেরনড্রফরা রয়েছেন।

অভিজ্ঞ লিও ও তরুন অ্যাডাম জাম্পার মতো দুই স্পিনার এ বার নিজেদের স্কোয়াডে রেখেছে অস্ট্রেলিয়া। তাই বলা যায়, অস্ট্রেলিয়ার বোলিং লাইন আপ যথেষ্ট শক্তিশালী।

মতিহার বার্তা ডট কম  ২৪ মে ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply