শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
নিজেদের দখলদারি এগিয়ে যাচ্ছে চিন’ সমুদ্রর তলায় বসাচ্ছে অবজারভেশন সিস্টেম

নিজেদের দখলদারি এগিয়ে যাচ্ছে চিন’ সমুদ্রর তলায় বসাচ্ছে অবজারভেশন সিস্টেম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দক্ষিণ চিন সাগরে ফের নতুন করে বিশেষ কনস্ট্রাকশন তৈরি করছে চিন। একদিকে, পাকিস্তানের অবৈধভাবে দখল করে থাকা অংশে চিন-পাকিস্তান ইকনিক করিডর তৈরি করছে চিন।

একইসঙ্গে এবার দক্ষিণ চিন সাগরের নিচে আন্ডারওয়াটার অবজারভেশন সিস্টেম তৈরি করছে বেজিং। যার প্রভাব হতে পারে সুদূরপ্রসারী। চিনের এই প্রজেক্টের খরচ মোটামুটিভাবে ৪০০ মিলিয়ন ডলার। তবে এটা তৈরি করতে বেশ কিছুটা সময়ও লাগবে।

দক্ষিণ চিন সাগরের অধিকার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কিন্তু চিন ছাড়াও যেসব দেশ এই অধিকারের দাবিদার, তারা চিনের থেকে অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী। তাই চিন নিজেদের আর্থিক ও সামরিক শক্তি দিয়ে অধিকার ফলানোর চেষ্টা করছে। তাই আস্তে আস্তে নিজেদের দখলদারি এগিয়ে যাচ্ছে চিন।

আগেই একটি কৃত্রিম ইআল্যান্ড তৈরি করেছিল। এবার আমেরিকার স্যাটেলাইটে যে ছবি ধর পড়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, দকইষণ চিন সাগরে রয়েছে চিনের রানওয়ে, এয়ারক্রাফট হ্যাংগার, রাডার, মিসাইল রাখার জায়গা আছে, এমনকি সারফেস টু এয়ার মিসাইলও রয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

এছাড়া দক্ষিণ চিন সাগরে নিজেদের অধিকার কায়েম করতে এবার সমুদ্রের তলায় প্লাটফর্ম গড়তে চলেছে চিন৷ যদিও চিনা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই প্লাটফর্মের নির্দিষ্ট পজিশনের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি৷

কখনও কৃত্রিম যুদ্ধ বিমান ঘাঁটি বানিয়ে, কখনও বা সেনা মহড়া চালিয়ে সেই এলাকা নিজেদের দখলে রাখতে চায় চিনারা৷ কারণ একটাই ওই অঞ্চলে সমুদ্রের তলায় থাকা খণিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের বিপুল সম্ভারকে নিজেদের হস্তগত করা৷ দক্ষিণ চিন সাগরে শুধুমাত্র চিনের নয় ফিলিপিন্স, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ব্রুনেই এবং তাইওয়ানেরও অধিকার রয়েছে৷ অন্যদিকে পূর্ব চিন সাগরে অবস্থিত দ্বীপগুলির উপরে অধিকার রয়েছে জাপানের৷

মতিহার বার্তা ডট কম  ২৮ জুন  ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply