শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
বাগেরহাটে গড়ে উঠছে ইকোপার্ক

বাগেরহাটে গড়ে উঠছে ইকোপার্ক

মতিহার বার্তা ডেস্ক : দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন জনসাধারণ উপভোগ করতে পারে তার জন্য বাগেরহাটে তৈরি করা হচ্ছে ডিসি ইকোপার্ক। বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের লাউপালা গ্রামে ১০ একর জমির ওপর নির্মাণ করা হচ্ছে পার্কটি।

বাগেরহাট সদর উপজেলার যাত্রাপুর বাজার থেকে ২০০ মিটার দক্ষিণে রণবিজয়পুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসসংলগ্ন (যাত্রাপুর ও ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন) লাউপালা গ্রামে ভৈরব নদের দুই পাড়ে মোট ৯ দশমিক ৮০ একর সরকারি খাস জমির ওপর পার্কটি নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মিতব্য পার্কের পাশেই রয়েছে ঐতিহাসিক অযোদ্ধার মঠ।

এছাড়া পাঁচ-ছয় কিলোমিটারের মধ্যে রয়েছে বিশ্ব ঐতিহ্য ষাটগম্বুজ মসজিদসহ খানজাহান আমলের কয়েকটি স্থাপনা। পার্কের মধ্যেই রয়েছে জমিদারি আমলের পুরনো একটি বাড়ি, যা পার্কটির সৌন্দর্য অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে দর্শনার্থীদের কাছে। পার্কের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য ওই জমিদার বাড়িকে সংরক্ষণ করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালে জেলা প্রশাসনের পক্ষে ১ কোটি ৮২ লাখ টাকা প্রাথমিক ব্যয় ধরে মূল কাজ শুরু করে সদর উপজেলা প্রশাসন। চলতি বছরের ৬ মে তত্কালীন জেলা প্রশাসক তপন কুমার বিশ্বাস পার্কটির শুভ উদ্বোধন করেন।

এরই মধ্যে কিছু অংশের ভূমি উন্নয়ন, সীমানায় কাঁটাতারের বেড়া, সুসজ্জিত গেট, পার্কের মধ্যে স্টেইনলেস স্টিলের হাতলওয়ালা কংক্রিটের ওয়াকওয়ে (হাঁটার জায়গা), কংক্রিটের ব্লকের রাস্তা ও পানির ফোয়ারা স্থাপনা করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত পার্কটি পূর্ণতা না পেলেও আসা-যাওয়া ও সময় কাটানো শুরু করেছেন স্থানীয়রা।

বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানজিল্লুর রহমান জানানা, পার্কের উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। ভূমি উন্নয়নসহ সার্বিক কাজের পরিকল্পনা রয়েছে। পার্কটি চালু হলে এলাকার মানুষের বিনোদনের একটি বড় স্থান হবে। সে লক্ষ্যেই আমাদের কাজ চলমান আছে।

মতিহার বার্তা ডট কম – ০৬ জুলাই, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply