ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ ভ্রমণকন্যার প্রকল্প নারীর চোখে বাংলাদেশ

ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ ভ্রমণকন্যার প্রকল্প নারীর চোখে বাংলাদেশ

ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ ভ্রমণকন্যার প্রকল্প নারীর চোখে বাংলাদেশ
ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ ভ্রমণকন্যার প্রকল্প নারীর চোখে বাংলাদেশ

স্টাফ রিপোর্টার : ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ – ভ্রমণকন্যার অন্যতম প্রকল্প নারীর চোখে বাংলাদেশের বর্ধিত কার্যক্রম। গত (১ সেপ্টেম্বর) জেন্ডার ইকুইটি এন্ড এমপাওয়ারমেন্ট প্রোগ্রাম শিরোনামে উদ্বোধন হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাজশাহী বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে দশম শ্রেনীর ৬০ জন ছাত্রীদের সাথে বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ, ভ্রমণ, আত্মরক্ষা, বাল্যবিবাহ, বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য ও মাসিক নিয়ে কথা হয়েছে GENDER EQUITY AND EMPOWERMENT  PROGRAMME-এর জেলা লিডারতাসনীয়াহ্ বিনতে মোস্তাফিজ সহ ভলান্টিয়ারগণের সাথে। এটি সমাজ কন্যার একটি সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম প্রকল্প।

ট্রাভেলেটস অফ বাংলাদেশ ভ্রমণকন্যার প্রকল্প নারীর চোখে বাংলাদেশ

অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি (এম.পি)। অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। এছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দেশের ৬৪ জেলার শিক্ষা অফিসারবৃন্দ।

প্রতিষ্ঠানটির যৌথ প্রতিষ্ঠাতা ডা.মানসী সাহা ও ডা. সাকিয়া হক জানান,  গত (১ সেপ্টেম্বর) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে বিদ্যালয়গুলোতে কর্মসূচি শুরু হবে। এরপর করোনা ভাইরাস পরবর্তীকালীন কার্যক্রমসমূহ বিদ্যালয় খোলার সাথে সাথে এই কার্যক্রম শুরু করা হবে।

নারীর চোখে বাংলাদেশ প্রজেক্টের কার্যক্রমের মাধ্যমে ইতোমধ্যে দেশের ৬৪ জেলাতে স্কুটিতে করে ভ্রমণের পাশাপাশি ৬৪টি স্কুলে ২৩ হাজারেরও বেশি সংখ্যক স্কুলগামী মেয়েদের সাথে ওয়ার্কশপ করা হয় উক্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে।

প্রকল্পটি ৫ বছরব্যাপী কর্মসূচি পরিচালনা করা হবে। যার আওতায় সারা দেশে প্রায় ৫০০ টি বিদ্যালয়ে আড়াই লক্ষ শিক্ষার্থীকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহে জানানো হবে।

ইতোমধ্যে প্রকল্পটির কর্মসূচি নিয়ে যাত্রা করেছে এবং সারাদেশব্যপী ব্যাপক সাড়া ও প্রশংসা অর্জন করছে। কাজের স্বীকৃতি হিসাবে দেশে-বিদেশে বিশেষ পুরষ্কারও অর্জন করেছে। তার মধ্যে “জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড ২০১৮”,  “জাফিগো অ্যাওয়ার্ড ২০২৮(মালয়েশিয়া), ” ইয়ুথ অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০১৯ ( চীন)”, “দ্য ডায়ানা অ্যাওয়ার্ড ২০২০(যুক্তরাজ্য) অন্যতম।

মতিহার বার্তা / এম আর

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply