‘অতিমারি তো অতীত’, মাস্ক পরে প্যান্ডেলে আসায় জয়াকে নিয়ে হাসিঠাট্টা কাজলের

‘অতিমারি তো অতীত’, মাস্ক পরে প্যান্ডেলে আসায় জয়াকে নিয়ে হাসিঠাট্টা কাজলের

‘অতিমারি তো অতীত’, মাস্ক পরে প্যান্ডেলে আসায় জয়াকে নিয়ে হাসিঠাট্টা কাজলের
‘অতিমারি তো অতীত’, মাস্ক পরে প্যান্ডেলে আসায় জয়াকে নিয়ে হাসিঠাট্টা কাজলের

তামান্না হাবিব নিশু: অয়নের সঙ্গে হাত মিলিয়ে পুজোর আয়োজন করেছেন কাজল। সেখানেই লালপাড় সাদা ধনেখালি শাড়িতে পা রাখলেন জয়া বচ্চন। তাঁর মুখে মাস্ক দেখে হেসেই অস্থির কাজল, খুলিয়ে ছাড়লেন।

‘‘আরে কী কাণ্ড! মাস্ক পরে কেন? মুখখানা দেখাই যাচ্ছে না যে! শিগগির খুলে ফেলা হোক,’’ জয়া বচ্চনকে দেখে উচ্চকিত কণ্ঠে আবদার কাজলের। সেই খুলিয়েই ছাড়লেন।

‘কভি খুশি কভি গম’ ছবির শাশুড়ি-বউমা জুটিকে পুজোয় একসঙ্গে দেখে আপ্লুত অনুরাগীরা। দেশে হোক বা বিদেশে, বাঙালি যেখানে, সেখানেই পুজোর বাদ্যি ঠিক শোনা যাবে। প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আয়োজনে প্রাণ ফিরে পান প্রবাসীরা।

করোনা আবহের দীর্ঘ খরা কাটিয়ে এ বছর মুম্বইয়ের ছবিটাও ঝকঝকে। জমাটি আয়োজন করেছেন বঙ্গতনয়া কাজল। তুতো ভাই অয়ন মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বড়সড় দুর্গোৎসব এ বার বলিপাড়ায়।

যেখানে সতীর্থদের আসা চাই-ই চাই।সেখানেই অষ্টমীর সন্ধেয় রণবীর কপূর, মৌনি রায়, রানি মুখোপাধ্যায়, জয়া বচ্চন থেকে শুরু করে তারাদের হাট। সেই প্যান্ডেলের প্রচুর ছবি আর ভিডিয়ো ছেয়ে গিয়েছে ইন্টারনেট।

যার মধ্যে নজর কাড়ল কাজল আর জয়ার মজাদার কথোপকথন।কাজল বলছেন, “মাস্ক খোলো শিগগির!” তার পরই হাসতে হাসতে জয়াকে জড়িয়ে ক্যামেরায় পোজ দিলেন তিনি। মাস্ক ছাড়া মুখে দু’বছর পর স্বস্তি।

এখন করোনার প্রকোপ অনেক কমেছে। মাস্ক পরার অভ্যাস এখন অনেকের কাছেই অতীত। কাজল এ বছর বাধাহীন আনন্দ করতে চাইলেন। লালপাড় সাদা শাড়িতে জয়াও এ দিন বাঙালি বধূর বেশেই এসেছিলেন।

কাজলের পরনে পিচ রঙের শাড়ি। তুতো বোন রানি পরেছিলেন সোনালি সিল্ক। হালকা রঙের জৌলুসেই অষ্টমী আলোয় আলো। সে আলো তারাদের নাকি আনন্দের— আলাদা করা কঠিন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply