শিরোনাম :
১০০ কোটি ডলার খরচ করে মহাকাশকেন্দ্র ধ্বংস করছে নাসা! নেপথ্যে কোন ‘বিশেষ’ পরিকল্পনা? চিনকে রুখতে প্রশান্ত মহাসাগরে ‘ক্ষেপণাস্ত্র প্রাচীর’ তৈরি করছে আমেরিকা, সঙ্গে থাকছে কোন কোন দেশ? পেশায় মডেল, কিন্তু মানুষ নয়, মাসে রোজগার ১০ লক্ষ টাকা, সুন্দরীকে ঘিরে বাড়ছে রহস্য পবিত্র মসজিদ-ই-নববীতে অর্ধকোটির বেশি মুসল্লি হাজার বছরে পবিত্র মসজিদুল আকসার সংস্কার কার্যক্রম সোনার দামে রেকর্ড, ভরি ১ লাখ ৮১২৫ টাকা অস্ট্রেলিয়ার বাড়ি বিক্রি করে দিচ্ছেন পাকিস্তানের বিশ্বজয়ী ক্রিকেট দলের অন্যতম নায়ক ফেলের ভয়ে আত্মহত্যা, ফলাফলে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ : ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪৩ কোটি টাকা লোকসান ৪২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেউ পাস করেনি
স্বপ্নভঙ্গের পর ভারতের সাজঘরে শুধুই কান্না

স্বপ্নভঙ্গের পর ভারতের সাজঘরে শুধুই কান্না

স্বপ্নভঙ্গের পর ভারতের সাজঘরে শুধুই কান্না
স্বপ্নভঙ্গের পর ভারতের সাজঘরে শুধুই কান্না

মিজানুর রহমান (টনি): বিশ্বকাপ ফাইনালের পর এক অচেনা ভারতীয় সাজঘরের কথা বলেছেন দ্রাবিড়। ভারতীয় দলের কোচ হওয়ার পর এমন অভিজ্ঞতা তাঁর আগে হয়নি। কেমন ছিল সাজঘরের পরিবেশ?

অস্ট্রেলিয়ার কাছে ফাইনালে হার মেনে নিতে পারেননি রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিরা। মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল, মানসিক ভাবে কতটা বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। মহম্মদ সিরাজ তো ম্যাচের শেষ বল করার পর পিচের উপর দাঁড়িয়েই কেঁদে ফেলেন। সাজঘরে ফিরেও বেশ কিছু ক্ষণ স্বাভাবিক হতে পারেননি ক্রিকেটারেরা। সে সময় তাঁদের আগলে রাখার চেষ্টা করেছেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়।

কেমন ছিল বিশ্বকাপ ফাইনালের পর ভারতীয় সাজঘরের পরিবেশ? জানিয়েছেন কোচ দ্রাবিড়। সাজঘরে ফেরার পর ভারতীয় ক্রিকেটারদের মুখে বেশ কিছু ক্ষণ কোনও কথা ছিল না। মাথা নিচু করে বসেছিলেন সবাই। নিস্তব্ধ সাজঘরে কারও কারও চোখ চিক চিক করছিল। ভারতীয় সাজঘরের দমবন্ধ করা সেই পরিস্থিতির কথা বলেছেন দ্রাবিড়।

ভারতীয় দলের কোচ বলেছেন, ‘‘রোহিতকে দেখে ভীষণ হতাশ লাগছিল। সাজঘরে ছেলেরা সবাই ছিল প্রায়। কেউই নিজেকে স্বাভাবিক রাখতে পারছিল না। খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিল ওরা।’’ দ্রাবিড় আরও বলেছেন, ‘‘কোচ হিসাবে এ রকম একটা সাজঘর দেখা খুব কঠিন। ওদের দিকে তাকানো যাচ্ছিল না। ছেলেরা সত্যিই প্রচুর পরিশ্রম করেছিল। নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগোচ্ছিল। একটা প্রতিযোগিতার জন্য নিজেদের সব কিছু দিয়েছে। সকলে প্রচুর ত্যাগস্বীকার করেছে। তার পর এমন ফলাফল মেনে নেওয়া ভীষণ কঠিন। কারণ সবাই দেখেছে এক মাসের বেশি সময় ধরে কেমন ক্রিকেট খেলেছে ওরা।’’

খেলা শেষ হওয়ার পর মানসিক ভাবে ভেঙে পড়া ছাত্রদের সামলেছেন দ্রাবিড়। নিজের হতাশা লুকিয়ে রেখে রোহিত, কোহলিদের আগলেছেন। সকলের গায়ে, মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছেন। ঘুরে দাঁড়ানোর কথা বলেছেন। ২০০৭ সালে অধিনায়ক হিসাবে বিশ্বকাপ জিততে পারেননি দ্রাবিড়। এ বার জিততে পারলেন না কোচ হিসাবেও। তাঁর ক্ষতে প্রলেপ দেবে কে!

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply