হাড়ে তীব্র যন্ত্রণা হতে পারে রক্তের ক্যানসারের লক্ষণ! আর কোন উপসর্গ দেখলে সতর্ক হবেন

হাড়ে তীব্র যন্ত্রণা হতে পারে রক্তের ক্যানসারের লক্ষণ! আর কোন উপসর্গ দেখলে সতর্ক হবেন

হাড়ে তীব্র যন্ত্রণা হতে পারে রক্তের ক্যানসারের লক্ষণ! আর কোন উপসর্গ দেখলে সতর্ক হবেন
হাড়ে তীব্র যন্ত্রণা হতে পারে রক্তের ক্যানসারের লক্ষণ! আর কোন উপসর্গ দেখলে সতর্ক হবেন

মিজানুর রহমান: রক্তের ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে প্রতি দিন। এই রোগে আক্রান্ত হলেই অজানা মৃত্যুভয় গ্রাস করে সর্ব ক্ষণ। যে কোনও বয়সে ব্লাড ক্যানসার হতে পারে। কোন লক্ষণগুলি অবহেলা করলেই বিপদ?

দুরারোগ্য ক্যানসার রোগের হানায় সভ্যতার কপালে ভাঁজ আরও গভীর হচ্ছে। ক্যানসার এমন এক অসুখ, যা যত তাড়াতাড়ি ধরা পড়বে, প্রাণের ঝুঁকি কমবে ততই। চিকিৎসকদের মতে, এই অসুখ ধরা পড়তেই অনেকটা সময় পেরিয়ে যায় বলেই এতে মৃত্যুহার বাড়ে। কোভিড মহামারির পর থেকে এই রোগ বিশ্ব জুড়ে আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।

রক্তের ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে প্রতি দিন। এই রোগে আক্রান্ত হলেই অজানা মৃত্যুভয় গ্রাস করে সর্ব ক্ষণ। যে কোনও বয়সে ব্লাড ক্যানসার হতে পারে। শিশুদের মধ্যে এই ক্যানসারের আশঙ্কা বেশি। এই রোগে আক্রান্ত হলে রক্তের মধ্যে থাকা উপাদানগুলির অনিয়ন্ত্রিত গঠন ও বিস্তার হতে থাকে। সে লোহিত রক্তকণিকা হোক বা শ্বেত রক্তকণিকা হোক বা প্লেটলেট। সাধারণত ব্লাড ক্যানসারকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। একটি হল অ্যাকিউট বা তীব্র এবং অন্যটি হল ক্রনিক বা দীর্ঘস্থায়ী।

রক্তের ক্যানসারের উপসর্গ ও লক্ষণ

১) রক্তাল্পতার জন্য দুর্বলতা, খাবারের অরুচি, বুক ধড়ফড়, পায়ে জল জমে যাওয়া, ত্বক ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া।

২) দীর্ঘদিনের জ্বর বা ঘনঘন জ্বরে পড়া।

৩) অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ।

৪) লসিকাগ্রন্থি ফুলে যাওয়া। লিভার ও প্লীহার আকার বেড়ে যাওয়া।

৫) কারও কারও ওজন অনেকটা কমে যাওয়া।

৬) হাড়ে তীব্র ব্যথা।

৭) ঘুমের মধ্যে ঘেমে যাওয়া।

রক্তের ক্যানসারের ধরন এক বার নির্ণয় করা গেলে তার পরে চিকিৎসার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি, রেডিয়োথেরাপি ইত্যাদি। আবার বেশ কিছু ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ রোগ নিরাময়ের জন্য অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনও করা হয়ে থাকে। তবে সবার আগে প্রয়োজন সতর্কতার।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply