শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
তথ্য ফাঁসে কর্মীদের গণ-দোষারোপ করায় তোপের মুখে মির্জা ফখরুল!

তথ্য ফাঁসে কর্মীদের গণ-দোষারোপ করায় তোপের মুখে মির্জা ফখরুল!

মতিহার বার্তা ডেস্ক : বিএনপির অতীত সকল রাজনৈতিক পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যাওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের পরোক্ষভাবে দায়ী করায় তোপের মুখে পড়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

রোববার (৫ মে) রাজধানীর প্রেসক্লাবের একটি অনুষ্ঠানে দলীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার বিষয়ে পরোক্ষ ইঙ্গিত দিয়ে পরিকল্পনা কেবল দলীয় ফোরামে আলোচনার পরামর্শ দেন মির্জা ফখরুল। এদিকে মির্জা ফখরুলের এমন পরামর্শে অনুষ্ঠান স্থলে গুঞ্জন ও হইচই শুরু হয়ে যায়। দলীয় স্বার্থে নেতা-কর্মীদের গণহারে অবিশ্বাস করার ইঙ্গিত দেয়ায় সমাবেশ স্থলে পরিস্থিতি কিছুটা অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে জানা গেছে।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত গণমাধ্যমের একটি সূত্রের বরাতে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, মির্জা ফখরুল যদি নেতা-কর্মীদের সঠিক নেতৃত্ব দেন, তাহলে অনেক নেতা তৈরি হবেন। এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মির্জা ফখরুল বলেন, নেতাদের বলব, এসব কথা দলীয় ফোরামে বলবেন। বাইরে দলের বিষয়ে যত কম কথা বলবেন, তত মঙ্গলজনক হবে। কারণ আপনি একভাবে কথা বলবেন, আপনার অনুসারীরা সেটি বিকৃতভাবে বিভিন্ন জায়গায় উপস্থাপন করে আপনাকে ও দলকে বিব্রত করবে। দলের গোপনীয়তা বজায় রাখাটা জরুরি। কারণ অতীতে অনেকে দলের তথ্য ফাঁস করে কিছু মহলের কাছ থেকে নানাবিধ সুবিধা আদায় করেছে। যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বিএনপির রাজনীতি।

এসময় মির্জা ফখরুল আরো বলেন, অতীতে তথ্য ফাঁস হওয়ার কারণে দলের প্রতিটি আন্দোলন-কর্মসূচি মুখ থুবড়ে পড়ে। দলের অভ্যন্তরে আমাদের ঝামেলা রয়েছে। সুতরাং যাই করব আমরা, গোপনীয়তা বজায় রেখেই করব।

সূত্রটি আরো জানায়, মির্জা ফখরুলের এমন অভিযোগমূলক কথা-বার্তায় সমাবেশ স্থলে নানা গুঞ্জন শুরু হয়ে যায়। গণহারে নেতা-কর্মীদের অবিশ্বাস করা এবং গণ-দোষারোপ করাটাকে দলীয়ভাবে অবমূল্যায়ন করার সমান বলে উপস্থিত কর্মীরা প্রতিবাদ করলে বিব্রত হয়ে পড়েন মির্জা ফখরুল। পরবর্তীতে আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লার হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।সূত্র: বাংলা নিউজ ব্যাংক

মতিহার বার্তা ডট কম – ০৬ মে, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply